1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আসন্ন নির্বাচনী মিছিলে জনগণের সঙ্গে থাকার প্রত্যয় তারেক রহমানের নির্ধারিত সময়েই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে— দৃঢ় ঘোষণা মহান বিজয় দিবসে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও এমপি পদপ্রার্থীদের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নীতিমালা ২০২৫ জারি পানছড়িতে বিজিবির সামাজিক উন্নয়ন কার্যক্রম: নলকূপ, ঢেউটিন ও অনুদান বিতরণ বাজুসের প্রধান উপদেষ্টা হলেন সায়েম সোবহান আনভীর হাদি গুলির ঘটনায় ৩ দফা দাবি ডাকসু ভিপির, দ্রুত বাস্তবায়নের আশ্বাস স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অর্থ পাচারের অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত, অব্যাহতি পেল সাইমন ওভারসিজ আইএসটি’তে ২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন বরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত মাধবপুরে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

এখন পর্যন্ত ২৫ কারখানায় ভাঙচুর, ১৩০টি বন্ধ : বিজিএমইএ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৮৭ বার দেখা হয়েছে
  • বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : বর্তমান পরিস্থিতিতে এখন পর্যন্ত ২৫টি কারখানায় ভাঙচুরের ঘটনা এবং ১৩০টি কারখানা বন্ধ আছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। তবে বেতন বৈষম্য নাকি হরতাল-অবরোধের কারণে এমন হচ্ছে, সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি সংগঠনটি।

আজ রোববার (১২ নভেম্বর) দুপুরের উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, মজুরি বৃদ্ধির পরও আন্দোলনের নামে বিভিন্ন জায়গায় কারখানা ভাঙচুর করা হচ্ছে। মজুরি ঘোষণার পর থেকে বেশ কয়েকটি কারখানায় অজ্ঞাতনামা কিছু উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিক অযৌক্তিক দাবিতে বেআইনিভাবে কর্মবিরতি পালন করে কর্মকর্তাদের মারধর করেছে। কারখানার ভেতরে ব্যাপক ভাঙচুর ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আশুলিয়া, কাশিমপুর, মিরপুর ও কোনাবাড়ী এলাকার প্রায় ১৩০টি পোশাক কারখানা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এসব কারখানার মালিকরা মূলত কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা এবং কারখানার সম্পত্তি রক্ষার স্বার্থে কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেসব কারখানা শ্রমিকরা কাজ করতে আগ্রহী ,সেগুলোতে কাজ চলছে। তাদের কাজ চলমান থাকবে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, করোনা মহামারির কারণে দেশের মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরে বন্ধ হওয়া কারখানার সংখ্যা ৩১৭টি। করোনা পরবর্তী সময়ে অন্য কারণে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে না পারার কারণে ২৬০টি কারখানা বন্ধ হয়েছে।

শিল্পের উত্থানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বন্ধ কারখানার সংখ্যাও বাড়ছে। কারখানা বন্ধ হয়েছে নানান সংকটে। এ পর্যন্ত প্রায় ৬৮৮৫টি পোশাক কারখানা বিজিএমইএ এর সদস্যপদ গ্রহণ করলেও কালের পরিক্রমায় ৩ হাজার ৯৬৪টি সদস্য কারখানা বিভিন্ন কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু করোনা মহামারির কারণে ২০২০-২১ অর্থবছরে বন্ধ হওয়া কারখানার সংখ্যা ৩১৭টি এবং পরে অন্য কারণে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে না পারার কারণে ২৬০টি কারখানা বন্ধ হয়েছে।

ফারুক হাসান বলেন, শিল্পের অভ্যন্তরের গভীরতম সংকটের বিষয়টি গণমাধ্যমে সেভাবে প্রকাশিত হচ্ছে না। কতখানি সংকটের মধ্যে থেকে, কতখানি অনিশ্চয়তা সঙ্গে নিয়ে কারখানাগুলো চলছে তা বন্ধ হওয়ার কারখানার পরিসংখ্যানই বলে দেয়। কোনো উদ্যোক্তাই চান না, তার অক্লান্ত কষ্টে তিলে তিলে গড়া ওঠা শিল্প কারখানা বন্ধ হোক। কিন্তু বাহ্যিক নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কিছু বিষয় আছে যার প্রভাব থেকে শিল্প চাইলেও বের হতে পারে না, শিল্পকে তা গ্রহণ করতেই হয়। এটাই এ শিল্পের কঠিন বাস্তবতা।

অত্যন্ত দুঃখজনক যে আমরা যখন ‘বৈশ্বিক ও আর্থিক’ এ দ্বিমুখী চাপের মধ্যে থেকেই টিকে থাকার সংগ্রামে লিপ্ত রয়েছি, ঠিক তখন শিল্পকে নিয়ে শুরু হয়েছে নানা অপতৎপরতা। বিশেষ করে আমাদের শান্ত শ্রমিক গোষ্ঠীকে উসকানি দিয়ে অশান্ত করা হচ্ছে।

আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, মজুরি বৃদ্ধির পরও আন্দোলনের নামে বিভিন্ন জায়গায় কারখানা ভাঙচুর করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত কারখানাগুলো এ ব্যাপারে আমাদের ভিডিও ফুটেজ দিয়েছে, মামলার কপিও আমাদের দিয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com