1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
খালেদা জিয়ার দুই পুত্রবধূ—শর্মিলা রহমান ও ড. জোবাইদা রহমান—এখন তাঁর সবচেয়ে বড় শক্তি বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে তারেক রহমানের শ্রদ্ধা নিবেদন দাউদকান্দিতে মেঘনা–গোমতী সেতুর নিচে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার, নিরাপত্তা জোরদার ১৬ ডিসেম্বর: বিজয়ের ৫৪ বছরে নতুন রেকর্ডের দিন ভূরুঙ্গামারীতে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালিত হয়েছে। দাউদকান্দি হানাদারমুক্ত দিবস উদযাপন: উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা রোকেয়া পদক পেলেন চার বিশিষ্ট নারী তেঁতুলিয়ায় জেঁকে বসেছে শীত, টানা নিম্ন তাপমাত্রায় জনদুর্ভোগ চরমে বিএনপি নেতা মাহবুবুল আলম মন্টুর আম্মা রেনু বেগমের ইন্তেকাল খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মুরাদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ।।

চিনির দাম ১৫০ টাকা করতে চান ব্যবসায়ীরা

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩
  • ১৯৭ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : চিনির দাম বাড়াতে চায় বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন। খোলা চিনির দাম ১৪০ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনির মূল্য ১৫০ টাকা নির্ধারণের জন্য বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এক মাস আগে প্রতি কেজি চিনির দাম ১২০-১২৫ টাকা নির্ধারণ করা হলেও ব্যবসায়ীরা তা মানেননি। সরকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি খোলা চিনি ১৩৫ ও প্যাকেট চিনি ১৪০-১৫০ টাকায় বিক্রি করছে। তবে এবার সরকারিভাবে খোলা চিনি প্রতি কেজির দাম ১৪০ ও প্যাকেট চিনির দাম ১৫০ টাকা নির্ধারণ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

দাম বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনে প্রস্তাব পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন।

এ ব্যাপারে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, চিনির প্রধান উৎস ব্রাজিল ও ভারত। তবে এই মুহূর্তে ভারত থেকে আমদানি বন্ধ। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির ফলে টিসিবির আন্তর্জাতিক টেন্ডারের চিনিও দেশে আনা সম্ভব হয়নি। আন্তর্জাতিকভাবে চিনির একটা সংকট যাচ্ছে। চিনির দাম প্রতি টন ৪৫০ ডলার থেকে বেড়ে প্রায় ৭০০ ডলারে ঠেকেছে।

বিশ্ববাজার অস্থিতিশীল হলে দেশের বাজারে দাম স্থিতিশীল করাটা খুবই কঠিন।

বাণিজ্য সচিব বলেন, মাসখানেক আগে আমরা যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম সেটাও রক্ষা করা যায়নি। তখন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম আরও বেড়ে যাচ্ছিল। এ কারণে আমাদের মিলাররা দাম বাস্তবায়ন করতে পারেননি।

আন্তর্জাতিক বাজারে দামটা আরও বেড়ে যায় কিনা এ নিয়ে সবার মধ্যে একটা শঙ্কা আছে। ব্যবসায়ীদের মূল্য বাড়ানোর নতুন প্রস্তাব নিয়ে তিনি বলেন, এখন আমরা বিভিন্ন ধরনের প্যারামিটার বিশ্লেষণ করে দেখব যে আসলে পরিস্থিতি কী? আন্তর্জাতিক বাজারে দাম যদি কমতির দিকে থাকে, আমি আশা করি দাম হয়তো আর বাড়বে না।

পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির পেছনে কোনো সিন্ডিকেট কাজ করেছে কিনা জানতে চাইলে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ সাংবাদিকদের বলেন, সিন্ডিকেটের বিষয়টি আমি জানি না। তবে যখন আমদানি বন্ধ থাকে তখন হয়তো ব্যবসায়ীরা মনে করতে পারেন যে-চাহিদা বেশি, আমরা দাম বাড়িয়ে দেব। ব্যবসায়ীরা সেই সুযোগটা নেওয়ার চেষ্টা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com