1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

মাগফেরাতের দিনগুলোয় যে আমল বেশি করবেন

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৩২৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : গুনাহ মাফ ও তাকওয়া অর্জনের মাস রমজান। এ মাসের প্রতিটি মুহূর্ত গুরুত্বপূর্ণ। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, রোজা ঢালস্বরূপ। সুতরাং অশ্লীলতা করবে না এবং মূর্খের মতো কাজ করবে না। যদি কেউ তার সঙ্গে ঝগড়া করতে চায়, তাকে গালি দেয়, তবে সে যেন দুবার বলে, আমি রোজাদার। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৯৪)

এ মাসে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তিন ভাগে তিন ধরনের গণিমত সংগ্রহের সুযোগ দিয়েছেন মুসলমানদের। হজরত সালমান ফারসি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে এ বিষয়টির উল্লেখ রয়েছে।

রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, রমজান এমন এক মাস, যার শুরুতে রহমত, মাঝে মাগফিরাত এবং শেষে রয়েছে জাহান্নাম থেকে মুক্তি। (ইবনে খুজাইমা : ১৮৮৭)। অর্থাৎ রমজান মাসের ৩০ দিনের প্রথম ১০ দিন রহমতের, দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের এবং তৃতীয় ১০ দিন নাজাতের।

এ হাদিসের মাধ্যমে রাসুল সা. উম্মতকে এই বার্তা দিতে চেয়েছেন যে, রমজান পুরোটাই রহমত। কিন্তু আল্লাহর রহমতে সিক্ত হয়ে হয়ে তোমাকে সব পাপ ক্ষমা করিয়ে নিতে হবে। তারপর চূড়ান্ত মুক্তি ও নাজাতের জন্য রমজানের শেষ পর্যন্ত সিয়াম সাধনা করে যেতে হবে।

মাগফেরাতের দশকে আল্লাহর কাছে প্রত্যেক মুমিনের বেশি বেশি তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত। কারণ তওবা সফলতার চাবিকাঠি। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, হে মুমিনগণ, তোমরা সবাই তওবা করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। (সুরা : আন-নুর, আয়াত : ৩১)

আল্লাহ তায়ালা বান্দা তওবা অনুশোনায় অনেক খুশি হন। এক হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ তার বান্দার তওবায় খুব বেশি খুশি হন। যখন সে (বান্দা) তাওবা করে; আল্লাহ সেই ব্যক্তির চেয়েও বেশি খুশি হন যার আরোহণের বাহনটি থাকে নির্জন এক মরুভূমিতে; যে বাহনে তার যাবতীয় খাদ্য-পানীয় থাকে, অনন্তর সেই বাহনটি (কোথাও) পালিয়ে যায়। তখন সে (মরু-আরোহী) বাহনটির প্রাপ্তির ব্যাপারে নিরাশ হয়ে একটা বৃক্ষের ছায়ায় এসে শুয়ে পড়ে। এমতাবস্থায় অকস্মাৎ সে তার বাহনটিকে তার কাছে দণ্ডায়মান দেখতে পায়! আর সে বাহনটির লাগাম ধরে আনন্দের আতিশয্যে বলে উঠে, ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার গোলাম, আমি তোমার খোদা!’ (সহিহ মুসলিম-তাওবা অধ্যায়)

প্রত্যেক মুমিনের উচিত এই দশকে বেশি বেশি তওবা করা এবং নিজের গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়া। কারণ, আল্লাহ তায়ালা এই মাসে গুনাহ মাফের ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, যখন রমজান মাসের প্রথম রাতের আগমন ঘটে তখন দুষ্ট জিন ও শয়তানদের বন্দি করা হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়, তার একটি দরজাও খোলা হয় না এবং জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়, তার একটি দরজাও বন্ধ করা হয় না। আর একজন ঘোষক ঘোষণা করতে থাকে— হে কল্যাণের প্রত্যাশী! অগ্রসর হও, হে অকল্যাণের প্রার্থী! থেমে যাও। আর আল্লাহ তাআলা এ মাসের প্রতি রাতে অসংখ্য জাহান্নামিকে মুক্তি দান করেন। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৬৮২)

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com