1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শেখদীতে তীব্র গ্যাস সংকটে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী, রায়েরবাগ গ্যাস অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা সরকার কৃষক ও ভোক্তা উভয়ের স্বার্থ সংরক্ষণের চেষ্টা করছে- স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত: ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার আহ্বান খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় ভান্ডারিয়ায় সনাতনী সম্প্রদায়ের প্রার্থনা ও ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনির্মাণ সভা অনুষ্ঠিত এই সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ তারেক রহমানের সতর্কবার্তা: “সামনের সময় কঠিন, ষড়যন্ত্র রুখতে গণতন্ত্রই পথ” খালেদা জিয়াকে দেখতে আবারও এভারকেয়ার হাসপাতালে ডা. জুবাইদা রহমান ঠাকুরগাঁওয়ে নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা রূপগঞ্জের জঙ্গলবাড়ি রিসোর্টে হামলা-ভাঙচুর: চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মামলা ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের সাফল্য

ফিলিস্তিনি নারী সাংবাদিককে ধর্ষণের হুমকি দিয়েছিল ইসরায়েলি সেনারা

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৫৫ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে শিশু থেকে নারী কিংবা বৃদ্ধ কেউই বাদ যায়নি ইসরায়েলি গ্রেফতার থেকে। নির্বিচার এই গ্রেফতারের শিকার হয়েছিলেন ফিলিস্তিনের নারী সাংবাদিক লামা খাতার।

৪৭ বছর বয়সী এই নারী সাংবাদিক গত বছরের নভেম্বরের শেষ দিকে বন্দী বিনিময় চুক্তির আওতায় ষষ্ঠ দফায় ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্তি পান। কারাগার থেকে বেরিয়ে তিনি নিজেই শোনালেন সেই ভয়াবহ দিনগুলোর ভয়ংকর গল্প। মুক্ত বাতাসে স্বস্তি আছে, তবুও শ্রান্তিতে ভুগছেন লামা।

লেখক ও সাংবাদিক লামা খাতার ইসরায়েলি দখলদারদের নানা অপরাধে সংবাদ সংগ্রহ করতেন। এবার তিনি শিকার হলেন সেই জঘন্য কাণ্ডের।

১৩ মাস বন্দী শিবিরে ছিলেন এই নারী সাংবাদিক। প্রথমে তাকে একটি বসতি ক্যাম্পে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। প্রথম দফা জিজ্ঞাসাবাদেই ইসরায়েলি কর্মকর্তারা তাকে নানা ধরনের হুমকি দিয়েছিলেন। এর মধ্যে ধর্ষণের হুমকিও ছিল। লামা বলেছেন, তারা আমাকে, আমার পরিবারকে হত্যার হুমকি দিয়েছিল, বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়ার কথা বলছিলেন। এমনকি তারা তাকে গাজায় নির্বাসিত করারও হুমকি দিয়েছিলেন। আমাকে বলা হয়েছিল, তিনি একজন যুদ্ধবন্দী, তাই তারা তার সঙ্গে যা খুশি করতে পারেন।

লামা আরও বলেন, চার দিন পরে তাকে হাশারন কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে আরও পাঁচজনের সঙ্গে ছোট্ট একটি কুঠুরিতে আটকে রাখা হয়। অথচ সেই সেলটি বানানো হয়েছে একজনের জন্য। সেলটির পরিবেশ ছিল নোংরা। লামা জানালেন, সেলটি পরিষ্কার করার মতো পর্যন্ত পানি দেওয়া হয়নি। দিনে আট ঘণ্টা তাদের পানিও দেওয়া হতো না। যেহেতু খুব ছোট জায়গা ছিল, তাই তাদের ছয়জনকে পালা করে বসতে ও শুতে হতো।

এরপর দামোন কারাগারে পাঠানো হয় লামাকে। সেখানে বিবস্ত্র করেও নির্যাতন করা হয় তাকে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com