1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

আশুরার রোজার ফজিলত

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৫ জুলাই, ২০২৪
  • ২১৩ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: রজব, জিলকদ ও জিলহজ ছাড়াও আরবি বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস মহররমের রয়েছে বিশেষ মর্যাদা। এই মাসগুলোয় যুদ্ধবিগ্রহ নিষিদ্ধ রয়েছে। এছাড়া মহররমের ১০ তারিখ আশুরার দিন। এই দিনে রোজা রাখার বিশেষ ফজিলত রয়েছে।

আশুরার দিনটি ঐতিহাসিক নানা ঘটনাবলিরও সাক্ষ্য বহন করে। এই দিনে আদি পিতা আদম (আ.) কে সৃষ্টি ছাড়াও তাকে পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়। হযরত নূহ (আ.) এর নৌযানের যাত্রা শুরু হয় ও মহাপ্লাবন শেষে ঈমানদারদের নিয়ে তিনি নৌকা থেকে নামেন এই দিনেই। আবার আশুরার দিনেই কারবালার বিয়োগান্তরের মর্মান্তিক ঘটনার অবতারণা হয়।

হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রমজানের সাওম (রোজা) ফরজ হওয়ার আগে মুসলিমগণ আশুরার রোজা পালন করতেন। সে দিনই কাবাঘর (গিলাফে) আবৃত করা হতো। তারপর আল্লাহ যখন রমজানের সাওম ফরজ করলেন, তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আশুরার সাওম যার ইচ্ছা সে পালন করবে, আর যার ইচ্ছা সে ছেড়ে দেবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১৪৯৭)

অপর হাদিসে এসেছে, হুমায়দ ইবনু আবদুর রাহমান (রহ.) থেকে বর্ণিত, যে বছর মু’আবিয়া (রা.) হজ করেন সে বছর আশুরার দিনে (মসজিদে নববীর) মিম্বরে তিনি (হাদিস বর্ণনাকারী) তাকে বলতে শুনেছেন যে, হে মদিনাবাসীগণ! তোমাদের আলিমগণ কোথায়? আমি রাসুলুল্লাহ (সা.) কে বলতে শুনেছি, আজকে আশুরার দিন, আল্লাহ তা’আলা এর সাওম তোমাদের ওপর ফরজ করেননি বটে, তবে আমি (আজ) সাওম পালন করছি। যার ইচ্ছা সে সাওম পালন করুক, যার ইচ্ছা সে পালন না করুক। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১৮৭৭)

অন্যদিকে, খোদ রাসুল (সা.) ও আশুরার দিনে রোজা রাখায় প্রাধান্য দিতেন। ইবনু আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আশুরার দিনের সাওমের উপরে অন্য দিনের সাওমকে প্রাধান্য প্রদান করতে দেখিনি এবং এ মাস অর্থাৎ রমজান মাস (এর ওপর অন্য মাসের গুরুত্ব প্রদান করতেও দেখি নাই)। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১৮৮০)

আবূ কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে এসেছে, একবার এক ব্যক্তি রাসুল (সা.) এর কাছে সাওম নিয়ে প্রশ্নের একপর্যায়ে নবীজি বলেন, প্রতি মাসে তিন দিন সাওম পালন করা এবং রমজান মাসের সাওম এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান পর্যন্ত সারা বছর সাওম পালনের সমান। আর আরাফাত দিবসের সাওম সম্পর্কে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী যে, তাতে পূর্ববর্তী বছর ও পরবর্তী বছরের গুনাহর ক্ষতিপূরণ হয়ে যাবে। আর আশুরার সাওম সম্পর্কে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী যে, তাতে পূর্ববর্তী বছরের গুনাহসমূহের কাফফারা হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, ২৬১৭)

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com