1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে খেলাধুলা বাধ্যতামূলক করা হবে : আমিনুল হক কয়রায় তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ শীর্ষক কর্মশালা নরসিংদীতে রয়েল এনফিল্ড শোরুম উদ্বোধন রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া রুটে বাস চলাচল শুরু ৪১ ঘন্টা পারে। শুক্রবারের মধ্যে পাওয়া যাবে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট: ডা. জাহিদ লক্ষ্মীপুরে আন্তঃজেলা ডাকাতদলের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার কালিহাতীতে প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন মনোহরদীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ট্রলি ও ভেকুর ব্যাটারী জব্দ ধ্বংস হওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠনের জন্যই ৩১ দফা কার্যকর প্রয়োজন: আমিনুল হক চিঠি আর ডাকপিয়ন আজ জাদুঘরের পথে…

করোনা ঠেকানোর দুর্লভ গাছ মিলল হিমালয়ে!

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২৪০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এবং ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজির গবেষকরা হিমালয় অঞ্চলে পাওয়া একটি গাছের পাতায় ফাইটোকেমিক্যাল শনাক্ত করেছেন। বলা হচ্ছে, এই ফাইটোকেমিক্যাল দিয়েই হতে পারে প্রাণঘাতী করোনার চিকিৎসা।

গবেষণায় দেখা গেছে, হিমালয় অঞ্চলে পাওয়া ওই গাছে রডোডেনড্রন আর্বোরিয়াম ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে এমন অ্যান্টিভাইরাল উপাদান পাওয়া গেছে।

সম্প্রতি ‘বায়োমলিকুলার স্ট্রাকচার অ্যান্ড ডায়নামিক্স’ জার্নালে এই গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে। যখন এই গাছের পাতা গরম পানিতে মেশানো হয়, তখন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কুইনিক অ্যাসিড এবং এর ডেরিভেটিভ পাওয়া গিয়েছিলো। গতিবিদ্যার গবেষণা থেকে জানা যায়, এই ফাইটোকেমিক্যাল দু’টি উপায়ে ভাইরাসকে প্রভাবিত করে।

গবেষকদের মতে, কোনো বিরূপ প্রভাব ছাড়াই ওই পাতার নির্যাসের একটি উপাদান মানবদেহের কোষে করোনা সংক্রমণকে বাধা দিতে পারে। স্বাস্থ্য উপকারিতার কারণে হিমালয় অঞ্চলে রডোডেনড্রন গাছের পাতা স্থানীয় লোকেরা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করে।

আইআইটি মান্ডির স্কুল অব বেসিক সায়েন্সের সহযোগী অধ্যাপক শ্যাম কুমার মাসকাপল্লী বলেন, যখন করোনা টিকা মানবদেহকে ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের শক্তি দিচ্ছে, তখন সারাবিশ্বে ভ্যাকসিন বহির্ভূত ওষুধও আবিষ্কৃত হচ্ছে। এই ওষুধগুলো রাসায়নিক রূপে ব্যবহার করা হয়, যা শরীরের কোষে উপস্থিত রিসেপ্টরগুলোর সঙ্গে আবদ্ধ হয় এবং ভাইরাসের প্রবেশে বাধা দেয় বা নিজেই ভাইরাসের ওপর কাজ করে।

অধ্যাপক শ্যাম কুমার মাসকাপল্লী আরো বলেন, এ পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের থেরাপিউটিক এজেন্ট নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। এসব গবেষণায় ফাইটোকেমিক্যাল অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। এটি প্রাকৃতিক এবং কম বিষাক্ত। আমরা হিমালয়ের এই গাছ থেকে প্রয়োজনীয় অণুর সন্ধান করছি। এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা আরো গবেষণা করার পরিকল্পনা করছেন।

সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com