1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে এখনো মরিয়া আওয়ামী লীগ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪
  • ১২৮ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : এখনো চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মরিয়া আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ছাত্র-জনতার ভয়ে সরাসরি চাঁদা তুলতে না পারলেও বিভিন্ন মাধ্যমে তাদের উপস্থিতি জানান দেয়ার চেষ্টা করছে। ঢাকা উত্তরের মিরপুর পল্লবী কালসী, গাবতলী, শ্যামলী কল্যাণপুর এলাকায় ব্যবসায়ীদের সাথে গোপনে যোগাযোগের চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এসব এলাকায় চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করতেন যুবলীগের সেক্রেটারি ও সাবেক সংসদ সদস্য ময়নুল হোসেন নিখিল। ঢাকা উত্তরের বিভিন্ন এলাকা নিখিলের চাঁদাবাজির সম্রাজ্য হিসেবে পরিচিত ছিল।

তবে গত ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর গা ঢাকা দেন নিখিল ও তার সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধানরা। ওই গ্রুপের অনুসারীরাও রয়েছেন আত্মগোপনে। এতে করে সম্পূর্ণ চাঁদামুক্ত অবস্থায় ব্যবসা শুরু করেন বিভিন্ন শ্রেণীর ব্যবসায়ীরা। সম্প্রতি নিখিলের কিছু অনুসারী মাঝারি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সাথে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা করছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এসব এলাকায় যারা নিয়মিত চাঁদা তুলতেন তাদের মধ্যে কিছু পরিচিত মুখ বিভিন্নভাবে সিগন্যাল দেয়ার চেষ্টা করছে। তবে ওই সিগন্যালকে মোটেই পাত্তা দিচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা।

গতকাল কয়েক দিন মিরপুরসহ ঢাকা উত্তরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ব্যবসায়ীদের কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। মিরপুর-১০ নম্বর থেকে শুরু করে দুই নম্বরের শেষ পর্যন্ত রাস্তার পাশে রয়েছে ছোট বড় কয়েক শত দোকান। এ ছাড়া মিরপুর-১, দারুস সালাম, গাবতলী হয়ে বেড়িবাঁধ রুপনগর এলাকাসহ আশপাশের রয়েছে কয়েক হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ডিশ লাইন, ইন্টারনেট ব্যবসাসহ এলাকাভিত্তিক ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠান থেকেই কয়েক ভাগে চাঁদা উঠানো হতো। এলাকাভিত্তিক চাঁদার জন্য নির্দিষ্ট লোক নিয়োগ থাকলেও পুরো চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রক ছিলেন যুবলীগ সেক্রেটারি ময়নুল হোসেন নিখিল। তিনি ভাগ করে দিতেন কোন এলাকায় কোন সেক্টরের চাঁদা কে তুলবে। সেই হিসেবে একজনকে প্রধান করে দেয়া হতো। ওই প্রধানের নিয়ন্ত্রণে থাকত অন্যরা।

মিরপুর-২ এর ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, গত ১২ বছর কাপড়ের ব্যবসা করছেন তিনি। বিক্রি না হলেও প্রতিদিন বিভিন্ন বাহিনীকে তিন থেকে সাড়ে ৩০০ টাকা চাঁদা দিতে হতো। কিন্তু এখন কাউকেই কোনো চাঁদা দিতে হয় না। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর যারা চাঁদা নিতো তারা সবাই গা ঢাকা দিয়েছে। তবে ১০ আগস্টের দিকে স্থানীয় যুবদল ছাত্রদলের নেতারা তাদের সাথে পরিচিত হতে আসেন। তারা কোনো চাঁদা দাবি না করলেও নিখিলের বাহিনীর সদস্যরা নতুন করে ঘোরাঘুরি শুরু করেছে। আসা যাওয়ার সময় ইনিয়ে-বিনিয়ে টাকা দাবি করছে।

মিলন নামে অপর এক ব্যবসায়ী বলেন, আগের এক লাইনম্যান তাকে অভয় দিয়ে বলেন, কাউকে কোনো চাঁদা দিবা না, আমরা আছি তো, আমরা তোমাদের শেল্টার দিব’।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ডিএমপির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, চাঁদামুক্ত ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে রাজধানীতে। আগে যেভাবে বাধ্যতামূলক চাঁদা দিয়ে ব্যবসা করতে হতো এখন সেটি নেই। তবে কেউ যদি আগের মতো কর্মকাণ্ড ঘটাতে চায় তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com