1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় নানা আয়োজনে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র প্রতিনিধি উপদেষ্টার পদত্যাগ তফসিল ঘোষণা আগামীকাল সন্ধ্যা ৬টায় আইন ও অধিকার ফাউন্ডেশন, ফেনী জেলা শাখার কম্বল বিতরণ ১০ ডিসেম্বর “বিশ্ব মানবাধিকার দিবস” উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানিয়েন অ্যাডভোকেট মোঃ এনামুল হক বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট নিজাম হাজারীর নির্দেশে সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রে সক্রিয় লন্ডন আ’লীগ নেতা আগামী নির্বাচনকে স্মরণীয় করতে সব প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নরসিংদীর রায়পুরায় সন্ত্রাস দমনে কম্বিং অপারেশন আসছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেগে ওঠো জাতি—ন্যায় তোমার হাতে আগুন হয়ে অপেক্ষা করছে বিচারবহির্ভূত হত্যা–গুমের সবচেয়ে বড় শিকার বিএনপি: তারেক রহমান

নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই, চাপে দিশেহারা ভোক্তারা

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০২৪
  • ২১৩ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। শুক্রবার নতুন করে বৃদ্ধি পেয়েছে লেবু, শশা, ধনিয়া পাতা, টমেটোর দাম। বাজার ভেদে প্রতি ডজন লেবু বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২৪০ টাকায়। মানভেদে শশার কেজি ৮০ থেকে ১২০ টাকা। দাম বাড়ার দৌড়ে আরও এগিয়েছে খেজুর। সব থেকে কম দামি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৫০০ টাকায়। ভালো মানের খেজুর ২৫০০ টাকা পর্যন্ত।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৯০-১০০ টাকা কেজি দরে। সেই হিসেবে ছোট সাইজের একটি তরমুজ কমপক্ষে ৩০০ থেকে ৬০০ টাকা। ইফতারী সামগ্রী প্রস্তুতে ব্যবহৃত বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকায়।

ভরা মৌসুমে আলু জাত ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৫০ টাকায়। আর টমেটো বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৫০ থেকে ৮০ টাকায়। বেড়েছে কাচা মরিচের দাম। প্রতিকেজি মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, আবহাওয়া খারাপ থাকায় গত সপ্তাহ থেকে সব ধরণের সবজির আমদানি কম। তাই সবজির বাজার চড়া।

নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে চাপে থাকার কথা জানিয়ে কাওরান বাজারে বাজার করতে আসা ইউসুফ বলেন, বাইরের দেশ গুলোতে রমজান মাস আসলে সব ধরণের জিনিস পত্রের দাম কমে। আর আমাদের দেশেই মনে হয় রমজান মাস আসলে সব থেকে বেশি দাম বাড়ে। বাজারে সকল জিনিসের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও সবকিছুর দামই প্রায় বেড়েছে। আমাদের উপর চাপ অনেক বাড়ছে।

এদিকে বাজারে আমন ধানের চালের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও বিআর-২৮, পাইজাম, গুটি ও মিনিকেট চালের দাম গত তিনদিনের ব্যবধানে কেজিতে দুই টাকা করে বেড়েছে। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, এর আগে ভোটের পরপর চালের দাম কেজিতে ৬ টাকা পর্যন্ত বেড়েছিল। এরপর কিছুটা কমে মাস দেড়েক স্থিতিশীল ছিলো। এখন আবার মিল পর্যায়ে প্রতি বস্তা চালের দাম ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে। পাইকারি বিক্রেতাদের দাবি, তাদের কেনা দাম বেশি। অন্যদিকে মিলারদের দাবি, উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় ধানের দাম বেড়েছে।

ওদিকে গত সোমবার সরকার অতি সাধারণ মানের খেজুরের দাম প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকা এবং দেশে বহুল ব্যবহৃত জাইদি খেজুরের দাম প্রতি কেজি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও তার প্রভাব দেখা যায়নি। বেঁধে দেয়া দামে কেউ বিক্রি করছেন না এসব খেজুর। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি জাইদি খেজুর ২৮০ থেকে শুরু করে ৩৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। অতি সাধারণ ও নিম্নমানের খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৫০ টাকায়। সাধারণ মানের খেজুর প্রতি কেজি ২৫০ থেকে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। তবে ভালো মানের খেজুর এক হাজার থেকে এক হাজার ৬০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হতে দেখা গেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com