1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

চোখ ওঠলে যা করণীয়

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ২৫৩ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : বর্তমানে চোখ ওঠার সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন। ভাইরাসজনিত এ সংক্রমণে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। চিকিৎসার পরিভাষায় একে গোলাপি চোখ বা কনজাংটিভাইটিস বলা হয়।

এ ক্ষেত্রে চোখে চুলকানি, চোখ দিয়ে পানি পড়া, ব্যথা, লালচে ভাব ও ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। গোলাপি চোখ বা কনজাংটিভাইটিস হলো চোখের স্বচ্ছ ঝিল্লির (কনজাংটিভা) একটি প্রদাহ বা সংক্রমণ। এই ঝিল্লিই চোখের পাতার মাধ্যমে সাদা অংশকে ঢেকে রাখে।

যখন কনজাংটিভায় ছোট রক্তনালিগুলো ফুলে যায়, তখন সেগুলো আরো দৃশ্যমান হয়। এ কারণেই চোখের সাদা অংশ লাল বা গোলাপি দেখায়। গোলাপি চোখ সাধারণত ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাল সংক্রমণ, অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ার কারণে দেখা দেয়।

চোখ ওঠার সমস্যা যন্ত্রণাদায়ক হয় ও এটি দৃষ্টিকেও প্রভাবিত করে। শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের ক্ষেত্রেই গোলাপি চোখের কারণে কর্নিয়ায় প্রদাহের সৃষ্টি করে, যা দৃষ্টিকে প্রভাবিত করতে পারে।

চোখ ওঠার কারণ কী কী?

>> ভাইরাস
>> ব্যাকটেরিয়া
>> অ্যালার্জি
>> চোখে রাসায়নিকের প্রবেশ
>> চোখে কোনো বস্তু ঢুকলে।

আক্রান্তরা যা করবেন না:

>>> চোখ চুলকানো থেকে বিরত থাকুন।

>>> রোগীর ব্যবহার করা সামগ্রী অন্যদের ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।

>>> এক চোখে সমস্যা দেখা দিলে অন্য চোখকে সংক্রমণ থেকে নিরাপদে রাখতে হবে।

>>> আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ পরিহার করতে হবে।

>>> আক্রান্ত ব্যক্তির রুমাল, কাপড়-চোপড়, তোয়ালে ব্যবহার করা যাবে না।

>>> হ্যান্ডশেকের মাধ্যমেও অন্যরা আক্রান্ত হতে পারেন। তাই হ্যান্ডশেক করার পর দ্রুত হাত ধুয়ে ফেলুন। নোংরা হাতে কখনই চোখে হাত দেবেন না।

এই রোগ হলে যা করবেন:

>>> সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চোখে পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

>>> চোখে সাবধানে টিস্যু বা নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিতে হবে। ব্যবহার করা সেই টিস্যু বা কাপড় সাবধানে নিরাপদ স্থানে ফেলতে হবে। যাতে করে এ রোগ অন্য কারো না হয়।

>>> আক্রান্ত ব্যক্তি বাইরে গেলে সানগ্লাস পরতে হবে, তা নাহলে রোদে চোখ জ্বলবে।

>>> চোখে চুলকানি ও বেশি ফুলে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষু বিভাগের চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. শাহনুর হাসান বাংলানিউজকে বলেন, চোখ ওঠা রোগকে আমরা ভাইরাল কনজাংটিভাইটিস বলে থাকি। এটা সিজনাল একটি রোগ। গরমে এবং বৃষ্টিতে এই রোগ বেশি ছড়ায়। ঋতু পরিবর্তনের ফলে এই ভাইরাল ইনফেকশন হচ্ছে।

এ রোগে সতর্কতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, চোখ ওঠা রোগ হলে, আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। ভাইরাসজনিত এ রোগ যার হবে, তিনি যেন অন্যের সংস্পর্শে না আসেন। রোগীর ব্যবহার করা তোয়ালে, বিছানা, বালিশ যেন অন্য কেউ যেন ব্যবহার না করে। বাচ্চাদের চোখ ওঠলে, স্কুলের অন্য বাচ্চাদের সুরক্ষিত রাখতে সে যেন কিছু দিন স্কুলে না যায়। ভাইরাস জ্বর যেমন ৫/৭ দিনে ভালো হয়ে যায়, এটাও তেমন এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চোখ ওঠা নিশ্চিত হয়ে এন্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com