1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে চান্স পাওয়ায় মাহাদিয়াকে অভিনন্দন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধ: দাউদকান্দির সাবেক চেয়ারম্যান সুমনকে ১৫ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ মুন্সীগঞ্জে অটো রিক্সার ধাক্কায় প্রাণ গেছে শিশুর *বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে পর্দা নামলো প্যাডেল স্ল্যাম ২.০’র* হাদি গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আরও দুজন গ্রেপ্তার খাগড়াছড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা আজ প্রকাশ হচ্ছে মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার ফল সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বপ্নের মুহূর্তে নতুন করে হত্যাকাণ্ডের আশঙ্কা—মির্জা ফখরুল খুলনার ‎ফুলতলায় গাঁজা ও ইয়াবাসহ আটক ১

সাড়ে ১৩ কেজির ভোল মাছ লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২৪৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: বাগেরহাটে ১৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের জাভা ভোল মাছ বিক্রি হয়েছে এক লাখ ৮ হাজার টাকায়। রোববার সকালে বাগেরহাটের সামুদ্রিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র কেবি বাজারে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা মণ দরে মাছটি বিক্রি হয়।

এর আগে বরগুনা জেলার মৎস্য ব্যবসায়ী মাসুম কোম্পানির একটি ট্রলার বাজারে মাছটি নিয়ে আসে। কেবি বাজারের আড়তদার অনুপমের ঘরে মাছটি ডাক দেওয়া হয়। উন্মুক্ত ডাকে স্থানীয় ক্রেতা আল আমিন হাজী মাছটি ক্রয় করেন।

আড়তদার অনুপম বলেন, মাসুম কোম্পানির জেলেরা মাছটি আড়তে নিয়ে আসেন। ১৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের মাছটি এক লাখ টাকায় বিক্রি করা হয়।

মাছটির ক্রেতা আল আমিন হাজী বলেন, এই মাছটি চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ীর কাছে পাঠাব। এই মাছগুলো অনেক দামে বিক্রি হয়। এটি যদি ৩০ কেজি ওজন হতো, তাহলে অন্তত ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হতো। যতদূর শুনেছি এই মাছের পেটের মধ্যে যে পুটকা (প্যাটা/বালিশ) থাকে তা খুব দামি। এটি দিয়ে ওষুধ বানানো হয়।

আল আমিন হাজী আরও বলেন, যতদূর জেনেছি এই মাছটি খোলা বাজারে টুকরো করে ৭ থেকে ৯শ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। তবে এর আলিশ প্রসেসিং করে অনেক বেশি দামে বিক্রি হয়।

জাবা ভোল বা সোনা ভোলের বিজ্ঞানসম্মত নাম ‘প্রোটোনিবিয়া ডায়াকানথুস’। ইন্দোনেশিয়া, তাইল্যান্ড, হংকং, সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়া- এসব দেশে এই মাছের চাহিদা খুব বেশি।

এ মাছের ঔষধি গুণ থাকাতেই এর মূল্য এত বেশি। মাছ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ওষুধ উৎপাদন সংস্থাগুলো এই মাছ কিনে নেয়। তারপর এর দেহের প্রায় প্রতিটি অংশ দিয়েই তৈরি হয় ওষুধ। এ মাছের বায়ু পটকা দিয়ে কিডনির নানা রোগ নিরাময়ের ওষুধ তৈরি হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com