1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ডা. জোবাইদা রহমান: পরিচয়ের বাইরে এক অনন্য নারী চিকিৎসক খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৩৭২ শিশু হাফেজের কণ্ঠে ১০০ বার কোরআন খতম চট্টগ্রাম পুস্তক ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনে সহ-সভাপতি হলেন প্রদীপ কুমার দত্ত অভিজ্ঞ ব্যাংকার সৈয়দ মিজানুর রহমান মেঘনা ব্যাংকের এমডি নিযুক্ত সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি, ৭ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর শ্রমিক নেতা আলাউদ্দিন খান আর নেই বিএনপি মহাসচিব ও নজরুল ইসলাম খানের শোক! দেবিদ্বারে দি ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজে’র অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত “সময়ে দেশে ফিরেই নেতৃত্ব দেবেন তারেক রহমান: রিজভী” দেশেই চিকিৎসা নিতে আগ্রহী বেগম খালেদা জিয়া ও ডা. জোবাইদা রহমান কিন্ডারগার্টেনের জন্য সরকারি নীতিমালার আশ্বাস আমিনুল হকের

প্রথম রোজার অভিজ্ঞতা জানালেন নওমুসলিম সেই জার্মান তরুণী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪
  • ২০১ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: মরিয়ম নামে এখন পরিচিত জার্মান তরুণী মার্টিনা ওবারহোলজনার। চলতি বছরের শুরুতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে নতুন জীবনের প্রথম রমজান পালন করছেন ২৬ বছর বয়সি এ তরুণী।

পবিত্র কোরআনের একটি জার্মান সংস্করণের মাধ্যমে তার জীবনে আসে এমন পরিবর্তন। ইসলামে শান্তি খুঁজে পেয়েছেন তিনি। মরিয়মের সেই গল্প তুলে ধরেছে খালিজ টাইমস, দ্য এমিরেটস টাইমসসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।

আধ্যাত্মিক পথে এমন নতুন যাত্রার প্রতি আলোকপাত করে পেশায় মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ মরিয়ম বলেন, কিশোরী বয়স থেকেই আমি ইসলামের প্রতি গভীর সংযোগ অনুভব করতাম। খ্রিস্টান পরিবারে বড় হলেও আমি সবসময় ইসলামের আদর্শের প্রতি আকৃষ্ট ছিলাম। আমি শালীন পোশাক এবং প্রায়ই শেইলা (মাথার স্কার্ফ) পরতাম।

তিনি আরও বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারিতে আমি দুবাইয়ের একটি ইসলামিক ইনফরমেশন সেন্টারে যাই এবং আনুষ্ঠানিকভাবে কালেমায়ে শাহাদাত পাঠ করি, এর মাধ্যমে আল্লাহর একত্ববাদে আমার বিশ্বাস এবং মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে তার প্রেরিত রাসুল হিসেবে গ্রহণ করার ঘোষণা দিয়েছি।

খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, মরিয়মের ইসলামমুখী যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৪ বছর বয়সে। সেই সময় তিনি প্রথম তার নিজ শহর মিউনিখের একটি মসজিদে গিয়েছিলেন। সেই কথা স্মরণ করে মরিয়ম বলছেন, ‘মসজিদে আমাকে আন্তরিকতা ও উষ্ণতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল এবং তাতে আমি অভিভূত হয়েছিলাম। সেখানে আমি যে সহানুভূতি অনুভব করেছি তা আমার ওপর স্থায়ী ছাপ রেখে গেছে।

ধীরে ধীরে মরিয়ম নিজেকে মুসলিম বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিতদের সঙ্গে আরও যুক্ত করেন। তিনি বলেন, তাদের সম্পর্কে যা আমাকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করেছিল, তা হলো— তারা সর্বদা দয়ালু, বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সাহায্যকারী মানুষ, যা আমার ইসলাম গ্রহণের পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে কাজ করেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com