1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

দুমকী উপজেলায়, ডিম ওয়ালা মা ইলিশ শিকারের উৎসব, চাল পাওয়ারা অভিযানেও থামছেন না

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৫২ বার দেখা হয়েছে

দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলার বিভিন্ন নদীতে চলছে মা-ইলিশ শিকারের ধুম। প্রজনন মৌসুমে অভিযান থাকলেও পায়রা, পাতাবুনিয়া ও লোহালিয়া নদীতে দিন-রাত অবাধে চলছে ইলিশ আহরণ।
প্রশাসনের সীমিত জনবল ও দ্রুতযান সংকটের সুযোগ নিয়ে জেলেরা অভিযান এড়িয়ে যাচ্ছে। এমনকি স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় শিশু-কিশোরদের দিয়েও নদীতে নামানো হচ্ছে মাছ ধরতে।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পাংগাশিয়া, আঙ্গারিয়া, লেবুখালী ও মুরাদিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১১টি পয়েন্টে প্রতিদিন রাতভর চলছে মা-ইলিশ শিকার। নিষেধাজ্ঞা শুরুর পর থেকেই (৪ অক্টোবর) জেলেরা মোবাইল ফোনে সতর্কবার্তা পাঠিয়ে অভিযান টের পেলে দ্রুত নদীর বিপরীত তীরে বাউফল, মির্জাগঞ্জ বা বাকেরগঞ্জের খালে ও ঝোপে আশ্রয় নেয়। অভিযান শেষে আবার নদীতে জাল ফেলে চলে মাছ ধরা।
স্থানীয়রা জানান, ধরা মা ইলিশ গোপনে পাইকারদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। উপজেলার হাজিরহাট, আঙ্গারিয়া বন্দর, পাতাবুনিয়া বাজার ও লেবুখালী ফেরিঘাট এলাকার অন্তত ১১টি ঘাটে ইলিশ মজুত রাখছে পাইকাররা।আঙ্গারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমান সোহরাব বলেন, প্রশাসনিক সমন্বয়ের ঘাটতি ও দুর্বলতার কারণেই মা-ইলিশ শিকার বন্ধ করা যাচ্ছে না। মৌসুমি জেলেরা আইন মানছে না।উপজেলা মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ৪ থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযানে ৪টি নৌকা ও প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে। এ সময় আটক ৫ জেলেকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়, আর এক কিশোরকে সতর্ক করে মুচলেকায় মুক্তি দেওয়া হয়।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান জানান, জনবল ও দ্রুতযান সংকট থাকা সত্ত্বেও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই কিছু না কিছু জাল জব্দ হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুজর মো. এজাজুল হক বলেন, জেলেরা কৌশলে পালিয়ে গেলেও অভিযান অব্যাহত আছে। স্থানীয়দের সহযোগিতা পেলে শতভাগ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com