1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ক্রীড়াঙ্গনে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসরদের পূর্নবাসন বহাল রয়েছে: আমিনুল হক অন্যায়কারীদের এখন পর্যন্ত বিচারের আওতায় আনা হয়নি: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত দৈনিক জবাবদিহির বর্ষসেরা প্রতিনিধি হলেন ফেনীর সাংবাদিক হাসনাত তুহিন কুমিল্লায় ফসলি জমির বুকে চলছে ভেকুর তাণ্ডব; অভিযোগের তীর কথিত সাংবাদিক ইমরান তালাশীর বিরুদ্ধে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের বেসিক ফাউন্ডেশন গড়ে তোলা জরুরি- পার্বত্য উপদেষ্টা । *প্রবাসী জায়গা দখল, প্রশাসন নিরব, সেলিমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি* মোহাম্মদ কাজলের শশুর আর নেই দক্ষিণাঞ্চলের মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলার নামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা অনতুর নেতৃত্বে সুন্দরবনে বসবে জুয়ার আসর রাজধানীর ডেমরায় বিজয় দিবস নাইট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত।।

এস কে সুর চৌধুরী ও তার স্ত্রীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৭ জুলাই, ২০২১
  • ৩৫৩ বার দেখা হয়েছে

বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল থেকে সব ব্যাংকে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তাদের অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ উত্তোলন ও স্থানান্তর বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

জানা গেছে, বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান দখল করে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে সুর চৌধুরীর বিরুদ্ধে।

এনবিআরের চিঠি পাওয়ার সঙ্গে-সঙ্গে নির্দেশনা কার্যকর করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে একটি পরিপালন প্রতিবেদন পাঠাতে হবে এনবিআরে।

পি কে হালদারের অনিয়মের সহযোগী হিসেবে আটক ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সাবেক এমডি রাশেদুল হক ও পিপলস লিজিংয়ের সাবেক চেয়ারম্যান উজ্জল কুমার নন্দি আদালতে দেয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ করেন।

রাশেদুল হক জবানবন্দিতে বলেন, পি কে হালদারের ক্ষমতার অন্যতম উৎস ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী। তার মাধ্যমেই পি কে হালদার বিভিন্ন অনিয়ম চাপা দিতেন। আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত তৎকালীন মহাব্যবস্থাপক ও বর্তমানে নির্বাহী পরিচালক মো. শাহ আলমকে প্রতি মাসে দেয়া হতো দুই লাখ টাকা। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন বিভাগের সহকারী পরিচালক থেকে যুগ্ম পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তারা বছরে দু’বার পরিদর্শনে আসতেন। অনিয়ম না ধরার জন্য প্রতিবার তাদের ৫ থেকে সাত লাখ টাকা দেয়া হতো। এরপর গত ফেব্রুয়ারিতে তাদের ও পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্ট তলব করে এনবিআর।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com