,,খুলনা খালিশপুর বৈকালি
আশিকুল বাশার সাদ হত্যা কান্ডকে সরক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেয়ার চেস্টা চলছে,
পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে, মোবাইল বেচাকেনার
করা বলে ইমন নামের
একটি ছেলে বৈকালি
ল্যাংটা চাচার মাজারের
পাশে,
চায়ের দোকান থেকে ডেকে
নিয়ে যায় সাদকে বৈকালি
আফজালের মোরের দিকে,ইমন
,পরে সাদকে
আর খুঁজে পাওয়া যায় না
হত্যা করে সাদকে,ইমন, এই
হত্যা মামলাকে এখন
দুর্ঘটনার গল্প সাজানো
হচ্ছে,
খুলনার ,মেধাবী শিক্ষার্থী আশিকুল বাশার সাদের মৃত্যুকে সড়ক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়ার হচ্ছে
বলে অভিযোগ উঠেছে। অথচ এটা কোনো দুর্ঘটনা নয়, বরং পরিকল্পিত একটি হত্যা।
গত ৯ এপ্রিল ২০২৫, রাত আনুমানিক ৮টার দিকে মোবাইল কেনাবেচার কথা বলে সাদকে বৈকালি ল্যাংটা চাচার মাজারের
পাশে চায়ের দোকান থেকে
ডেকে নেয় ইমন নামের এক যুবক। সাদ সে সময় তার সঙ্গে দশ হাজার টাকা নিয়ে বের হয়। এরপর রাত ৯-১০টার মধ্যে সে আর বাসায় ফেরেনি। রাত গভীর হলেও কোনো সন্ধান না পেয়ে পরিবার চারদিকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
পরদিন ১০ এপ্রিল সকাল ১০টায় ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পারেন—খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে অজ্ঞাতনামা এক তরুণের মরদেহ রাখা আছে। হাসপাতালে গিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী নাহিদা আক্তার লাকী ও তার পরিবারের সদস্যরা নিশ্চিত হন যে, সেটিই তাদের প্রিয় ছোট ভাই আশিকুল বাশার সাদের মরদেহ।
সাদকে যখন পাওয়া যায়, তখন তার শরীরে ছিল দড়ি দিয়ে বাঁধার চিহ্ন, হাতুড়ি জাতীয় কিছু দিয়ে আঘাতের স্পষ্ট ক্ষত। উপস্থিত পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এসআই) আরাফাত ও সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানা যায়—সেদিন রাত সারে ৯টার দিকে রূপসার কুদির বটতলা এলাকা থেকে এক ভ্যানচালক সাদের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যান। পরে বিষয়টি জানানো হয় পুলিশকে। সেখান থেকে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
মরদেহ শনাক্ত করে দাফনের পর শুরু হয় ইমন ও তার
পরিবারের নতুন নাটক
নাম,ইমন,পিতা,আশরাফ
বরো মিয়া , বৈকালি ল্যাংটা চাচার মাজারের পাসে
মুক্তার বাড়ির ভারা টিয়া
ইমন একজন মাদক সেবনকারি
ও মাদক ব্যাবসায়ী ,
সাদের লাশ দাফনের পর ইমন ও তার মা বাবা
বিভিন্ন হুমকি,বিভিন্ন কৌশলে
সাদের বাবা মা বোনদের
ও সাদের চাচাদের বারিতে
যেয়ে জানাই ইমনের
নাম যেনো কোনো ভাবে থানা বা কোনো এজাহারে
পুলিশ প্রোশাসোনের কাছে
না নেই ,
পরিবারের অভিযোগ ,
সাদের মায়ের ফোন নাম্বারে
সাদের সাথে একাধিক যোগাযোগ ,করতো ইমন এবং
সাদকে যেদিন হত্যা করেছে
ইমন সেদিন ও সারা দিন
ইমন ছিল সাদের সাথে
এবং সাদকে সাদের মায়ের
ফোনে ইমন ফোন দিয়ে ডেকে নেয়,
এ ঘটনায় সাদের বাবা খাইরুল বাশার বাবলু রূপসা থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন এস আই আরাফাতের মাধ্যমে ,
,১৫/৪/২৫/,
, যার তদারকি
করেন এসআই আরাফাত।
কিন্তু পরে জানা যাই এজাহারে
সাদের পিতার ফোন নাম্বার
না দিয়ে আর একটি
ফোন নাম্বার দেয়া হয়েছে
যেটা সাদের পরিবারের
কারো না
এদিকে, সাদের বরো বোন
সাংবাদিক ও মানোবাধিকার
কর্মি খুলনা জেলা প্রশাসক ও প্রশাসনের কাছে
একটি অভিযোগ দায়ের করে
সাদ হ্যাঁত্যকানডে জরিতো
ইমনের বিরুদ্ধে,
, ,৩/৭/২৫/
ঘটনার দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও সাদের হত্যার অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও প্রধান সন্দেহভাজন ইমন ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে কোনো দৃশ্যমান আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি প্রশাসন। বরং কিছু মহল সাদের মৃত্যুকে সড়ক দুর্ঘটনা হিসেবে প্রচার করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।তাই
সাদ হত্যার অপরাধি ইমনের ,
সাজা দাবিতে সাধারণ
জনগণ ,
ও সাদের পরিবার
সাদের বোন নাহিদা আক্তার লাকী বলেন, “আমি একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী হওয়ায় অতীতে বিভিন্ন সময়ে হুমকি পেয়েছি। তাই আমার পরিবারে এমন হামলা পরিকল্পিত হত্যা বলেই মনে করি। আমরা চাই প্রকৃত হত্যাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।”
তিনি আরও জানান,
সাদ হত্যাকাণ্ডের দ্রুত ইমনসহ সংশ্লিষ্টদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেছেন সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী নাহিদা আক্তার লাকী।
,,