1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

খৈলশা জানি বিটের আওতায় অবৈধ বাগান কাঠের রমরমা ব্যবসা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৬৮ বার দেখা হয়েছে

গাজীপুর কালিয়াকৈর প্রতিনিধি : গাজীপুরের কালিয়াকৈরে কাচি ঘাটা রেঞ্জের আওতায় খলসা জানি বিটের পাশে মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের অবৈধ বাগান কাঠের রমরমা ব্যবসার অভিযোগ উঠেছে। দেলোয়ার হোসেন স্থানীয় একটি স মিলের মালিক। স মিলের আশেপাশে বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ বাগান কাঠের সন্ধান পাওয়া গেছে। সরে জমিনে তদন্ত করে দেখা যায়, শাহজাহানের বাড়ির কাছে, লাবিবের বাড়ির কাছে, নামাপাড়া আলমের বাড়ির কাছে, লোকমানের বাড়ির পাশে, হাজী বাড়ির পাশে, প্রাথমিক বিদ্যালয় এর পাশে ব্যাপক অবৈধ বাগান কাঠের খোঁজ মিলে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় দেলোয়ার হোসেন বাগান কাঠ ব্যবসায়ীদের টাকার যোগান দিতেন। তারা এই টাকা দিয়ে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে যাদের বাগান আছে তাদের কাছ থেকে ২০ থেকে ৫০টি করে গাছ অবৈধভাবে ক্রয় করতেন। ৫ থেকে ৭ ফিট লম্বা গাছের বলি গুলো প্রথমদিকে দেলোয়ার হোসেনের স মিলে রাখা হয়। স্থানীয় রেঞ্জার, এবং খলসা জানি বিটের বিট কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফার হস্তক্ষেপে এগুলি বন্ধ করার আহ্বান করা হয়। কিন্তু দেলোয়ার হোসেন প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তার অবৈধ ব্যবসা চালাতে থাকে। এ ব্যাপারে তিনি কাউকে তোয়াক্কা করেন না। পরবর্তীতে উপর মহলের চাপ আসলে দেলোয়ার হোসেন উপরে উল্লেখিত স্থান গুলিতে অবৈধ বাগান কাঠ রাতের আঁধারে গাড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় সরিয়ে ছিটিয়ে রাখেন। ব্যক্তিগতভাবে দেলোয়ার হোসেনের সাথে কথা বলে জানা যায়, অবৈধ বাগান কাঠের ব্যবসা ঘটনা সত্য। তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। কিন্তু এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়, উনি কোনভাবেই এই অবৈধ বাগান কাঠের ব্যবসা বন্ধ করছেন না। খলসা জানি বিট কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা কে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি। খলসা জানি বিট একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল। এখানে বন বিভাগের লোকজনের নিরাপত্তার অভাব। যার দরুন তারা হানডেট পারসেন ব্যবস্থা নিতে পারছেন না। এলাকাবাসীর দাবি দেলোয়ার হোসেনের এই অবৈধ কাঠ বাগানের ব্যবসা বন্দনা করলে বাগান ধ্বংস হয়ে যাবে। পাশাপাশি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে যারা দেলোয়ার হোসেনের কাছে বাগান কাঠ /গাছ বিক্রি করেন তাদেরকেও আইনের আওতায় আনাও উচিত। এলাকাবাসী মনে করেন এই ব্যবসা বন্ধ না করলে বাগান ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই বন বিভাগের ওটা তো না কর্মকর্তারা যেন অচিরেই দেলোয়ার হোসেনের এই অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করার জন্য যথাযথ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com