1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শোক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি ইন্তেকাল জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বাধা দিতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মেয়ে জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে ব্রিফ করেন ডা. জাহিদ *অ্যাসেম্বলি আয়োজনের মাধ্যমে মহান বিজয় দিবস উদযাপন আইএসডি শিক্ষার্থীদের* রাজবাড়ীর কালুখালি উপজেলায়, সেনা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন রাজধানীতে এনসিপি নেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, সাইবার বুলিংকে ‘খুন’ বললেন তারেক রেজা চরম ভোগান্তিতে যাত্রী, চালক ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা

নিখোঁজের ৫ দিন পর ট্রলার চালকের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৮৮ বার দেখা হয়েছে

মো.এমরুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি,নরসিংদীঃ নরসিংদীর রায়পুরায় নিখোঁজের ৫ দিন পর হাবি মিয়া (৪৫) নামে এক ট্রলার চালকের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রবিবার(২৬ জানুয়ারী) সন্ধ্যায় উপজেলার নিলক্ষা এলাকার মেঘনা নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করে করিমপুর নৌ ফাঁড়ি পুলিশ।

করিমপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক সুব্রত কুমার পোদ্দার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত হাবি মিয়া (৪৫) নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালী ইউনিয়নের মুরাদনগর গ্রামের মালেক মিয়ার ছেলে এবং পেশায় ট্রলার চালক।

নিখোঁজের পর গত ২১ জানুয়ারি রাতে নরসিংদী সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই নায়েব আলী মিয়া।

পুলিশ ও ভুক্তভোগীর পরিবার বলছে, গত ২১ জানুয়ারি সকাল ৯ টায় ট্রলার নিয়ে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হয় হাবি মিয়া। ঐদিন তার ব্যবহৃত ট্রলারটি পাওয়া গেলেও তিনি নিখোঁজ ছিলেন। ৫ দিন রবিবার সন্ধ্যায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় নিলক্ষা গ্রাম সংলগ্ন মেঘনা নদীতে তার লাশ ভেসে ওঠে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করার পর পরিবারের সদস্যরা তাকে শনাক্ত করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।

ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই নায়েব আলী মিয়া বলেন, “গত ৫ আগস্টের পর আওয়ামী দোসররা প্রশাসনের হাত থেকে বাঁচার জন্য এলাকা ছেড়ে চলে যায়। আমি আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছি। আমার সাথে রাজনৈতিক মতবিরোধের ফলে আমার ভাইকে খুন করে থাকতে পারে। আমরা আশাবাদী পুলিশ হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে বিচার নিশ্চিত করবেন।”

করিমপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সুব্রত কুমার পোদ্দার বলেন, “লাশের পায়ে রশি দিয়ে বাঁধা ছিলো, মাথার পিছনে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি একটি হত্যাকাণ্ড মনে হয়েছে। ভুক্তভোগীর পরিবার হতে এখনও মামলা দায়ের করেনি। মামলা দায়েরের পর পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com