1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
খালেদা জিয়ার এন্ডোস্কোপি সফল, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ বন্ধ — করা হয়েছে ছোট অস্ত্রোপচারও মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল বিষয়ে রিভিউ শুনানি ২০ অক্টোবর

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২
  • ২১৩ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : বিচারপতিদের অপসারণে সংসদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে আনা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণার আপিল বিভাগের রায় পুর্নবিবেচনার (রিভিউ) শুনানির জন্য আগামী ২০ অক্টোবর দিন ধার্য রয়েছে।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে রিভিউ আবেদনের শুনানি হবে।

অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড হরিদাস পাল বলেন, গত ৮ আগস্ট আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এই দিন ধার্য করে আদেশ দেন।

বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদ সদস্যদের হাতে এনে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে ২০১৭ সালের ৩ জুলাই রায় দেয় আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে ২৪ ডিসেম্বর রিভিউ আবেদন দাখিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় রাষ্ট্রপক্ষ ৯০৮ পৃষ্ঠার এ রিভিউ আবেদনে ষোড়শ সংশোধনীর পক্ষে ৯৪টি যুক্তি দেখিয়ে আপিল বিভাগের রায় বাতিল চেয়েছেন।

সংবিধানে এই সংশোধনী হওয়ায় মৌল কাঠামোতে পরিবর্তন ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ করবে- এমন যুক্তিতে ওই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে একই বছরের ৫ নভেম্বর হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করা হয়। ওই রিটের ওপর প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর সংশোধনীটি বাতিল প্রশ্নে রুল জারি করেন।

২০১৬ সালের ৫ মে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতি কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি আশরাফুল কামাল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন। ২০১৬ সালের ১১ আগস্ট সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে দেয়া রায় সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন রাষ্ট্রপক্ষ।

২০১৭ সালের ৩ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বেঞ্চ ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন।

২০১৭ সালের ৮ মে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি শুরু হয়। ধারাবাহিকভাবে ১১ দিন শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আপিল শুনানিতে সুপ্রিমকোর্টের ১০ বিশিষ্ট আইনজীবী অ্যামিকাস কিউরি (আদালতের বন্ধু) হিসেবে আদালতে মতামত উপস্থাপন করেন। ২০১৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ষোড়শ সংশোধনীর আপিল শুনানিতে অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ দেন আপিল বিভাগ।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধানটি তুলে দিয়ে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী পাস হয়। ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ৯৬ অনুচ্ছেদে পরিবর্তন এনে বিচারকের অপসারণের ক্ষমতা সংসদ সদস্যদের হাতে পুনরায় ফিরিয়ে দেয়া হয়। ১৯৭২ সালে প্রণীত মূল সংবিধানে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ছিল। সূত্র : বাসস

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com