1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ধর্ম দিয়ে রাষ্ট্র বিভাজনে বিএনপি বিশ্বাস করে না: মির্জা ফখরুল পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ-এই মূলমন্ত্রকে বাস্তবে রূপ দেন-ওসি ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী একদিকে মৃত্যুপথযাত্রী মা, অন্যদিকে খালেদা জিয়া—চরম মানবিক সংকটে ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ও সম্পাদক খুরশীদ পুনর্নির্বাচিত ডা. জোবাইদা রহমান: পরিচয়ের বাইরে এক অনন্য নারী চিকিৎসক খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৩৭২ শিশু হাফেজের কণ্ঠে ১০০ বার কোরআন খতম চট্টগ্রাম পুস্তক ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনে সহ-সভাপতি হলেন প্রদীপ কুমার দত্ত অভিজ্ঞ ব্যাংকার সৈয়দ মিজানুর রহমান মেঘনা ব্যাংকের এমডি নিযুক্ত সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি, ৭ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর শ্রমিক নেতা আলাউদ্দিন খান আর নেই বিএনপি মহাসচিব ও নজরুল ইসলাম খানের শোক!

২ মাসের ব্যবধানে ব্রয়লারের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকা

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ২২৬ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : ব্রয়লার মুরগি গত ডিসেম্বরের ১ তারিখে প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১৪০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি ২৫০ টাকা। গতকাল শনিবার প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে ২৪০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা। দাম বেড়েছে ডিমেরও।

প্রতি ডজন মুরগির ডিম (লাল) বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা টাকা। ডিসেম্বরের ১ তারিখে প্রতি ডজন বিক্রি হয়েছে ১১৫ টাকা।

ব্রয়লার মুরগির দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, মুরগির খাবার ফিডের দাম ও পরিবহন খরচ বেড়েছে।

জ্বালানি তেলের দাম গত বছরের আগস্টে বৃদ্ধি পাওয়ার পর পরিবহন ভাড়া কিছুটা বাড়ানো হয়। তারপর থেকে সরকারি হিসাবে পরিবহন ভাড়া আর বাড়েনি।

মুরগির খাবার ফিডের দাম কী পরিমাণে বেড়েছে তা জানতে গতকাল কারওয়ান বাজার ও গুলিস্তানের কাপ্তানে বাজারে যায় এই প্রতিবেদক।

ফিড ব্যবসায়িরা বলছেন, যে হারে মুরগির দাম বেড়েছে সে হারে কিন্তু ফিডের দাম বাড়েনি।

কারওয়ান বাজারের আল্লাহর ভরসা এন্টার প্রাইজের ম্যানেজার রুবেল হোসেন বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারিতে সান ফিডের দাম প্রতি কেজি ছিল ৪০ টাকা। বর্তমানে প্রায় একই আছে। ৪০-৪২ টাকাতেই বিক্রি হচ্ছে। সুতরাং ফিডের দামের কারণে ব্রয়লারের দাম এত বেড়েছে বলে বিক্রেতারা যে কারণ দেখাচ্ছে তা যুক্তি সঙ্গত নয়।

কাপ্তান বাজারের হুসেন অ্যান্ড ব্রাদার্স দোকানের ম্যানেজার মো. সাইফুল বলেন, দেড় মাস আগে ২৫ কেজি ওজনের মদিনা ফিডের দাম ছিল ৯০০ টাকা। এখন বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা। সেই হিসেবে প্রতি কেজি ফিডে দাম বেড়েছে ৪ টাকা। তবে ফিডের দামের তুলনায় মুরগির দাম অনেক বেশি বেড়েছে।

কাপ্তান বাজারের পালক ট্রেডার্সের ম্যানেজার মো. সোহেল বলেন, যখন ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১৪০ টাকা তখন কেয়ার ফিডের দাম ছিল ৪০ টাকা। বর্তমানে কেয়ার ফিড টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৩ টাকা। কিন্তু মুরগি ১০০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা। সুতরাং ফিডের দাম বাড়ার কারণে মুরগির দাম এত বেশি বেড়েছে কথাটি সত্য নয়।

ব্যবসায়িদের হিসেবে পোল্ট্রি ফিডের যে দাম বেড়েছে তা ১ শতাংশেরও কম, তবে মুরগির দাম বেড়েছে ৭১ শতাংশের বেশি।

কাপ্তান বাজারের মায়ের দোয়া ট্রেডার্সের ম্যানেজার মো. হাসর বলেন, আমরা যখন পাইকারিভাবে মুরগি কিনি তখন বলা হয় খাবারের দাম বেড়েছে, বিদ্যুৎ খরচ বেড়েছে, মুরগির ওষুধ, টিকার দাম বেড়েছে এ কারণে মুরগির দাম বেড়েছে। আমাদের বেশি দামে কিনতে হয়। তাই আমরাও বেশি দামে বিক্রি করি।

কারওয়ান বাজারের মুরগি বিক্রেতা মো. আনিসুরও একই কথা বলেন। তিনি বলেন, বেশি দামে কেনা তাই আমাদেরকেও বেশি দামে বিক্রি করতে হয়। খাবারের দাম বাড়ার কারণে না কি মুরগির দাম বেড়েছে। এর বেশি কিছু জানি না।

কাপ্তান বাজারের পাইকারি মুরগি বিক্রেতা কাওসার আহমেদ বলেন, আজ শনিবার পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি বিক্রি হয়েছে ২৯০ থেকে ৩০০ টাকা।

এই বিক্রেতা মুরগির দাম বৃদ্ধির জন্য খাবারের দাম বৃদ্ধিকেই দায়ী করছেন।

ফিডের দামের চেয়ে মুরগির দাম ৭১ গুণ বাড়ার কারণ জানতে চাইলে এই বিক্রেতা বলেন, আমাদের বেশি দামে খামারিদের কাছ থেকে কিনতে হয়। তাই আমরাও বেশি দামে বিক্রি করছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com