1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
তৃতীয়বারের মতো পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা খালেদা জিয়ার এন্ডোস্কোপি সফল, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ বন্ধ — করা হয়েছে ছোট অস্ত্রোপচারও মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন

ইন্দোনেশিয়ায় ঘণ্টায় মারা যাচ্ছে ৭৮ জন, জাকার্তায় লাশ দাফনে সিরিয়াল

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১
  • ২৭১ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়া। এই ভাইরাসের ছোবলে দেশটিতে হঠাৎ মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে গেছে। মরদেহ দাফনে হিমশিম খেতে হচ্ছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

দেশটির রাজধানী জাকার্তার কবরস্থানগুলোতে দাফনের জন্য রীতিমতো সিরিয়াল দিতে হচ্ছে। বৃহত্তম মুসলিম দেশটিতে এখন সংক্রমণ এবং প্রাণহানি বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার) দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৮৯৩ জনের। গত এক সপ্তাহে দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ১১ হাজার ৫২০ জনের। আর এক মাসেই মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের। অধিকাংশই মারা গেছে হাসপাতালে নেওয়ার আগে।

কে কোন কবরে শায়িত হবে সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার সুযোগ নেই স্বজনদের। আগে গোরখোদকরা কোদাল দিয়ে কবর প্রস্তুত করলেও এখন আর তা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ ইন্দোনেশিয়ায় দৈনিক দাফন করতে হচ্ছে হাজারের বেশি মরদেহ। তাই স্কেভেটর দিয়ে আগে ভাগেই খুঁড়ে রাখা হচ্ছে সারি সারি কবর।

বিশ্বের চতুর্থ বৃহৎ জনসংখ্যার দেশটিতে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টার হিসেবে প্রতিঘণ্টায় গড়ে ৭৮ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সংক্রমণও। তাই দাফনের সব আনুষ্ঠানিকতা পালনের সুযোগ মিলছে না অধিকাংশ ক্ষেত্রে।

করোনায় মৃত এক ইন্দোনেশিয়ার অধিবাসীর স্বজন উইদোদোর কণ্ঠে ঝরে পড়ে আর্তনাদ। তিনি বলেন, আমরা সবাই এখন এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। সংক্রমণের ভয় সবসময় কাজ করছে। পরিবারের সদস্যের মৃত্যু হলেও তার দাফন করতে পারছি না। একটু ছুঁয়ে দেখতে পারছি না। তবে আমাদের সরকার বেশ উদ্যোগী হয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে।

সংক্রমণের লাগামহীন পরিস্থিতির জন্য সাধারণ মানুষের উদাসিনতাকে দায়ী করছেন অনেকে।

করোনায় মৃত আরেক ইন্দোনেশিয়ার অধিবাসীর স্বজন মোহাম্মাদ মাহমুজি বলেন, করোনায় মৃত্যুর হার কমার কোনও লক্ষণই দেখছি না। প্রতিদিনই ছাড়িয়ে যাচ্ছে আগের দিনের রেকর্ড। কারণ আমাদের অনেকেই সচেতন না এখনও। কেউ কেউ তো করোনা আছে বলে বিশ্বাসই করতে চায় না। জানি না কোথায় গিয়ে থামবে।

লাশের মিছিল বাড়তে থাকায় ব্যস্ততা বেড়েছে কফিনের দোকানগুলোতেও। চাহিদা মেটাতে দিনে ৩০ থেকে ৪০টা পর্যন্ত কফিন বানাতে হচ্ছে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com