নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা, ২৫ ডিসে. ২০২৫ — প্রায় **১৭ বছর পর লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং জাতীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান। তিনি বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকায় ফিরে বড় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সূচনা করেছেন, যা বাংলাদেশের রাজনীতি ও আগামী সাধারণ নির্বাচনের দিকে নতুন অধ্যায়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
📌 স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও জনসভার প্রেক্ষাপট
তারেক রহমান দীর্ঘ নির্বাসন শেষে বৃহস্পতিবার সকালেই ঢাকায় পৌঁছেছেন এবং বিপুল সংখ্যক সমর্থক তাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বিএনপি কর্মী ও নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্থান থেকে ঢাকার দিকে আগমন করছেন এবং সংগঠিতভাবে অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে।
📌 ভাষণ ও পরিকল্পনা
বিষয়টি উল্লেখযোগ্য যে, তিনি জনসভায় বলেছেন, যদি জনগণ আগামীতে তাকে সরকারের দায়িত্ব দেয়, তবে তিনি নবী (সা.)-এর ন্যায্য ও ন্যায়-পরায়ণতার আলোকে দেশ পরিচালনার চেষ্টা করবেন।
তিনি দেশে শান্তি ও নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনতে চান এবং “একটি নিরাপদ বাংলাদেশ” গড়ার জন্য সকলের সহযোগিতা চাইছেন।
ভাষণে তিনি উল্লেখ করেছেন, “আমি একটি পরিকল্পনা আছে”, এবং তা জনগণের কল্যাণ ও উন্নত ভবিষ্যতের জন্য বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন।
📌 রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া ও প্রভাব
তার ফেরাটা আগামী ফেব্রুয়ারিতে হওয়ার সম্ভাব্য সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে বদলাতে পারে বলে বিশ্লেষকরা বর্ণনা করছেন।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মাধুর্য বা চাপের ইস্যুগুলোও এ পরিস্থিতিতে উল্লেখযোগ্যভাবে আলোচনায় এসেছে।
সংক্ষেপ:
আজকের তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শুধু রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়, তা বাংলাদেশে আগামী রাজনৈতিক পরিস্থিতি, শান্তি-শৃঙ্খলা, এবং নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফলে বড় প্রভাব ফেলতে পারে — বিশেষ করে তার দিকনির্দেশনা ও বক্তৃতার কারণে, যেখানে তিনি নবী (সা.)-এর ন্যায়-পরায়ণতায় দেশ চালানোর প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।