1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
দীর্ঘ ষড়যন্ত্রের পরও অদম্য তারেক রহমান: ইতিহাসের কাঠগড়ায় অপপ্রচার আলমগীর রাসেলের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে টাঙ্গাইলে মানববন্ধন সমঝোতায় শরিকদের ৮ আসন ছাড়ছে বিএনপি, ধানের শীষে লড়বেন ববি হাজ্জাজ দেশে ফিরে প্রথমেই মায়ের সঙ্গে দেখা করবেন তারেক রহমান মাধবপুরে তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে উপজেলা তাঁতি দলের আনন্দ মিছিল অর্থনীতিতে অবদান রাখায় সিআইপি অ্যাওয়ার্ড পেলেন ফেনীর সোহেল ভূঁইয়া খালেদা জিয়াকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট জাইমা রহমানের, দেশে ফিরে পাশে থাকার প্রত্যয় ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক প্রকল্পের পরিবেশগত প্রভাব নিরুপণ প্রতিবেদনের জনমত যাচাই সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা রংপুর বিভাগে সাড়ে ১১ মাসে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৯৯১০টি অভিযানে ৩০২৭ টি মামলা ৩১৫২ জন গ্রেপ্তার ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান

দীর্ঘ ষড়যন্ত্রের পরও অদম্য তারেক রহমান: ইতিহাসের কাঠগড়ায় অপপ্রচার

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
  • ১০ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : মাত্র ১৫ বছর বয়সে একজন কিশোর প্রত্যক্ষ করে তার বাবার শাহাদাত—তাও রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায়। সেই কিশোরই ২৫ বছর বয়সে দেখে, যখন সব সম্ভাবনা শেষ বলে মনে হচ্ছিল, তখনই দেশের মানুষ তার মা বেগম খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করে।
৩০ বছর বয়সে এসে সে সাক্ষী হয় এক অভূতপূর্ব রাজনৈতিক বাস্তবতার—তার দলের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও জামায়াত একত্রে আন্দোলনে নামে, সিভিল-মিলিটারি প্রশাসনও তাদের বিপক্ষে অবস্থান নেয়। অথচ সেখান থেকেই ৩৫ বছরের আগেই দলকে পুনরায় রাষ্ট্রক্ষমতায় ফেরাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তিনি।
সময়ের চেয়ে এগিয়ে চিন্তা করাই যেন তার অপরাধ হয়ে দাঁড়ায়। পরিকল্পিতভাবে তার প্রতিটি কর্মকাণ্ডকে ভিলেনাইজ করা হয়। বিদেশি প্রেসক্রিপশনে প্রচার করা হয়—৪০ বছর বয়সী এই মানুষটিই নাকি বাংলাদেশের সব সমস্যার মূল! দলের ক্ষমতায় থাকার সুবিধাভোগীরাই একসময় পিঠে ছুরি বসায়, নিজেদের কুকীর্তির দায় চাপায় তার ওপর।
একটি সাধারণ টেবিল-চেয়ারের পলিসি মেকিং অফিসকে বানানো হয় রহস্যময় ‘হাওয়া ভবন’। তাকে গ্রেফতার করা হয়। শুধু তাই নয়, নির্যাতনের মাধ্যমে তার মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়—একটি মেরুদণ্ডের প্রতি এত ক্ষোভ ইতিহাসেই বিরল।
চিকিৎসার জন্য তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়। ঘোষণা আসে—যেভাবেই হোক তাকে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে মুছে ফেলা হবে। বলা হয়, “তারেক রহমান ইজ ওভার।” তার বক্তব্যে নিষেধাজ্ঞা, একের পর এক মামলা, ইন্টারপোল, এমনকি এসাসিনেশন টিম—একজন মানুষকে থামাতে যেন সব আয়োজন সম্পন্ন করা হয়।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়।
কারণ তার লড়াই একসময় জনতার লড়াইয়ে রূপ নেয়। যাকে শত্রু বানানো হয়েছিল, তার বিরুদ্ধেই দাঁড়ানো শক্তিগুলো ধীরে ধীরে বাংলাদেশের শত্রুতে পরিণত হয়।
অভ্যুত্থানে পতন ঘটে ফ্যাসিবাদের। কেটে যায় ১৬–১৭টি বছর। কিন্তু বিস্ময়করভাবে দেখা যায়—যারা একসময় ফ্যাসিস্ট শক্তির ছায়াতলে ছিল, তারাই আবার পুরোনো বয়ান নতুন করে সামনে আনে। পুরোনো অস্ত্র, পুরোনো রক্ত, পুরোনো চেহারা—দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেওয়ার সেই চিরচেনা মানসিকতা।
আবার শুরু হয় অপপ্রচার—তারেক রহমান ফিরবেন না।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে—যাদের পরীক্ষা কঠিন হয়, দায়িত্বও তাদের কাঁধেই পড়ে বেশি। যুগে যুগে সেই নিদর্শন রেখে গেছেন সৃষ্টিকর্তা।
বর্তমানে তারেক রহমানকে ঘিরে দেশজুড়ে সমর্থকদের প্রত্যাশা একটাই—তিনি নিরাপদ থাকুন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হোক, সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির অপচেষ্টা ভেস্তে যাক।
সমর্থকদের ভাষায়, “যার দায়িত্ব আল্লাহ নিজ হাতে নেন, দুনিয়ার কোনো শক্তিই তাকে দমিয়ে রাখতে পারে না।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com