1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
খালেদা জিয়ার এন্ডোস্কোপি সফল, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ বন্ধ — করা হয়েছে ছোট অস্ত্রোপচারও মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦

ফরিদ উদ্দিন কাজীর সীমা লঙ্ঘন ও অনিয়মে জনআক্রোশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৩৩৮ বার দেখা হয়েছে

সংবাদ প্রতিবেদক: কাজল : সরকারি অনুমোদন অনুযায়ী ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে কাজ করার ক্ষমতা রয়েছে কাজী ইসহাক কাজীর এবং ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে কাজ করার অনুমোদন রয়েছে কাজী ফরিদ উদ্দিন কাজীর, কিন্তু অভিযোগ রয়েছে যে ফরিদ উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে সরকারি সীমা অমান্য করে ২৪, ২৫ ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে অবৈধভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন – যা আইন ও সামাজিক শৃঙ্খলা উভয়কেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে; পাশাপাশি বি-ও,এফ ইমাম রফিক ও তার ছেলে গালিফ, যারা ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা, তারা ফরিদ উদ্দিনের বই ব্যবহার করে ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইসহাক কাজীর নির্ধারিত এলাকায় কাজ করছেন—এর প্রমাণ হিসেবে বই, বিয়ের রেজিস্ট্রেশন ডকুমেন্ট এবং স্থানীয় সালিশির নথিপত্র বিদ্যমান এবং এসব নথি বর্তমানে ইসহাক কাজীর নিকটে সংরক্ষিত রয়েছে।

তদন্তে উঠে এসেছে যে ফরিদ উদ্দিন কাজীর মোট তিনটি বাড়ি রয়েছে; এর মধ্যে দুটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত-একটি বাড়ি নেশাখোরদের স্থায়ী আড্ডায় পরিণত হয়েছে যেখানে প্রকাশ্যে মাদক সেবনের প্রমাণ রয়েছে, আরেকটি বাড়ি ঝোপঝাড়ে ঢাকা নির্জন পরিবেশে পরিত্যক্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে, যা এলাকাবাসীর জন্য ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে; তার তৃতীয় বাড়ি সংরক্ষিত সরকারি কাগজে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখিত—মারিয়ালী, হোল্ডিং নং ২০৬/৩, অঞ্চল-৩, রশিদ নং ৯৫১১৭, বাবার নাম মৃত সামসুদ্দিন; জমা টাকার পরিমাণ ৮৫৪ টাকা, তারিখ ২৮-০৯-২০১৭ ইং।

এছাড়া ২০১৯ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ইসহাক খন্দকার (পিতা: মৃত ইব্রাহিম খন্দকার) ফরিদ উদ্দিন কাজীর বিরুদ্ধে জিএমপি সদর, গাজীপুরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, যা অফিসার ইনচার্জ কর্তৃক গ্রহণ করা হয়েছে; অভিযোগপত্রসহ বহুমুখী প্রমাণপত্র ইতোমধ্যে সংগ্রহে রয়েছে এবং ধাপে ধাপে উন্মোচিত করা হবে – সবকিছু হার্ড কপি আকারে ইসহাক খন্দকারের নিকটে সংরক্ষিত।

স্থানীয়দের প্রশ্ন স্পষ্ট—একজন সরকারি অনুমোদিত কাজী যদি নিজের দায়িত্বসীমা ভেঙে ভিন্ন ওয়ার্ডে বেআইনি কার্যক্রম চালান, নিজ বসতবাড়ি যদি মাদকাসক্তদের আড্ডা ও উপদ্রবের কেন্দ্রে পরিণত হয়, তবে জনগণের আস্থা ও সামাজিক স্থিতি কোথায় দাঁড়াবে; তাই জনগণের দাবি এককথায়—অবিলম্বে স্বচ্ছ, দায়বদ্ধ ও শক্ত পদক্ষেপ নিয়ে ফরিদ উদ্দিন কাজী ও সংশ্লিষ্টদের অনিয়মের সম্পূর্ণ বিচার নিশ্চিত করা হোক, যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো কাজী তার অনুমোদিত সীমা লঙ্ঘনের সাহস না পায়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com