বঙ্গ নিউজ বিডি প্রতিনিধি : এত পরিমাণ ইয়াবা বা মাদকের কারবার চলে এ ইউনিয়নে, যা চিন্তার বাইরে। এই ইউনিয়নকে অনেকেই মাদকের ‘সেল সেন্টার’ বলে থাকে। এই ইউনিয়নের বোর্ড অফিস থেকে শুরু করে খেয়াঘাট, সুলতানপুর,গ্রাম শাইলকাঠি, বেশি বিক্রি করা হয় ইয়াবা,
আলামিন মিয়ার দোকানে আজগার মিয়ার বাড়ি ,ও রামনগর, ধর্মসী ও কইজুরি গ্রামে ইয়াবা ও বিভিন্ন মাদক বিক্রি হয়ে থাকে। যারা মাদক বিক্রি করে তারা মোটরসাইকেলে বিভিন্ন জায়গায় এসব সরবরাহ করে থাকে। ক্রেতারাও প্যান্ট-শার্ট পরে ঘুরে বেড়ায় এবং বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে মাদক সংগ্রহ করে। তারা বেশির ভাগই তারা দূর-দূরান্ত থেকে মোবাইলে যোগাযোগ করে থাকে। বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে ইয়াবা সেবনের পরিমাণ বেড়ে গেছে। স্থানীয়রা এসব মাদক কারবারিকে চিনলেও কিছু বলে না। বলেও কোনো লাভ হয় না। কারণ মাদক কারবারিদের পুলিশও সহায়তা করে থাকে। ফলে মাদক কারবারিদের নিষেধ করে বা পুলিশকে জানিয়ে কোনো প্রতিকার হয় না। বরং আরও শত্রুতা বাড়ে। তাই ইয়াবা বা মাদক ঘরে ঘরে ঢুকে পড়ছে। সুলতানপুর ইউনিয়নের অভিভাব করা সচেতন হয়েও তাদের স্কুলের ছাত্র সন্তানদের মাদকের ছোবল থেকে রক্ষা করতে পারছেন না। তাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, মাদকের হাত থেকে রক্ষা করে তরুণ প্রজন্মকে বাঁচান।