1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১৯৭১ এর আগে আসামে অনুপ্রবেশকারীদের বৈধতা দিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৩০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি ডেস্ক : নাগিরকত্ব আইনে ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা বহাল রেখেছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। এর মাধ্যমে ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে আসামে প্রবেশ করা বাংলাদেশিসহ অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দিয়েছে দেশটির উচ্চ আদালত। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের চার বিচারক এ ধারার বৈধতার পক্ষে রায় দিয়েছেন। শুধুমাত্র বিচারপতি জেবি পাদ্রিওয়ালা ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা অসাংবিধানকি বলে আপত্তি তুলেছিলেন। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার মতে ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা দেওয়া হয়েছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি।

এই রায়ের ফলে, এই আইনের মাধ্যমে যারা নাগরিকত্ব পাবেন তাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশ থেকে আসাম রাজ্যে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করেছে বলে দাবি করা হয়। ফলত ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ পর্যন্ত যারা আসামে প্রবেশ করেছেন তারা ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।

বেঞ্চের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যরা মনে করেন যে, বাংলাদেশের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সীমান্তবর্তী অন্য রাজ্যগুলো যেমন পশ্চিমবঙ্গের তুলনায় আসাম অনুপ্রবেশ সমস্যায় বেশি ভুক্তভোগী হয়েছিল। তাই তাদের সঙ্গে আসামকে এক করে ভাবলে চলবে না। বেঞ্চের মতে, আসামে ৪০ লাখ অনুপ্রবেশকারী ঢুকেছিল। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গে ঢুকেছিল ৫৭ লাখ অনুপ্রবেশকারী। কিন্তু আসামের ওপর অনুপ্রবেশের প্রভাব অনেক বড় ছিল। কারণ পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে আসামের জমির পরিমাণ অনেক কম। এই যুক্তির ভিত্তিতে নাগিরকত্ব আইনে ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট।

উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর সরকার এবং অল আসম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (এএসইউ)-এর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল ‘আসাম অ্যাকর্ড’। সেই সময় আসামে বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ অনুপ্রবেশ করেন বলে অভিযোগ তোলা হয়েছিল। এই অভিযোগের ভিত্তিতে আন্দোলন করে অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন। অনুপ্রবেশকারী শরণার্থীদের ফলে আসামের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্র প্রভাবিত হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। সেই সময় সময়সীমা বেঁধে নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং স্বাক্ষরিত হয়েছিল আসাম অ্যাকর্ড। পরবর্তীতে এই মর্মে নাগরিকত্ব আইন সংশোধিত হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com