1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শেখদীতে তীব্র গ্যাস সংকটে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী, রায়েরবাগ গ্যাস অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা সরকার কৃষক ও ভোক্তা উভয়ের স্বার্থ সংরক্ষণের চেষ্টা করছে- স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত: ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার আহ্বান খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় ভান্ডারিয়ায় সনাতনী সম্প্রদায়ের প্রার্থনা ও ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনির্মাণ সভা অনুষ্ঠিত এই সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ তারেক রহমানের সতর্কবার্তা: “সামনের সময় কঠিন, ষড়যন্ত্র রুখতে গণতন্ত্রই পথ” খালেদা জিয়াকে দেখতে আবারও এভারকেয়ার হাসপাতালে ডা. জুবাইদা রহমান ঠাকুরগাঁওয়ে নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা রূপগঞ্জের জঙ্গলবাড়ি রিসোর্টে হামলা-ভাঙচুর: চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মামলা

কোটা বাতিলের পরিপত্র বহাল, হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪
  • ১৪২ বার দেখা হয়েছে

সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের পরিপত্র ‘অবৈধ’ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ওপর একমাসের স্থিতাবস্থা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ফলে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র বহাল থাকছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

বুধবার (১০ জুলাই) দুপুর পৌনে ১২টায় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বিচারপতির বেঞ্চ এ স্থিতাবস্থা জারি করে আদেশ দেন।

এদিন শুরুতেই শুনানি করছেন রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন।

সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে নবম থেকে ১৩তম গ্রেডে (প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি) কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালে জারি করা পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে একটি রিট করা হয়েছিল। যার চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে গত ৫ জুন হাইকোর্ট পরিপত্রটি ‘অবৈধ’ মর্মে রায় ঘোষণা করেন।

সরকারি চাকরিতে স্বাধীনতার পর থেকেই কোটা ছিল। বিভিন্ন সময় তা কমে এবং বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ সালে এসে তা দাঁড়ায় ৫৬ শতাংশে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা, ১০ শতাংশ নারী, ১০ শতাংশ জেলা, ৫ শতাংশ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী এবং ১ শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা। শুরু থেকেই মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছিল। পরে এ কোটায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং তারপর নাতি-নাতনি যুক্ত করা হয়।

এ কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে ২০১৮ সালে আন্দোলনে নামে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ। আন্দোলনের একপর্যায়ে সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে নবম থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত কোটাপদ্ধতি তুলে দেয় সরকার। এ বিষয়ে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পরিপত্র জারি করে।

এ পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালে রিট করেন চাকরিপ্রত্যাশী ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অহিদুল ইসলামসহ সাতজন। নবম থেকে ১৩তম গ্রেডে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের জন্য রিটটি করেছিলেন তারা।

অহিদুল জাগো নিউজকে বলেন, ২০১৮ সালের ওই পরিপত্রের আগে সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ সব মিলিয়ে ৫৬ শতাংশ কোটা ছিল। ২০১৩ সালে আপিল বিভাগের এক রায়ে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ ও তা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়। এ রায় থাকা সত্ত্বেও কোটা পদ্ধতি বাতিল সংক্রান্ত পরিপত্রের বৈধতা নিয়ে রিট করা হয়।

সরকারের জারি করা পরিপত্র অনুযায়ী, নবম গ্রেড এবং দশম থেকে ১৩তম গ্রেডের ক্ষেত্রে মেধাভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়। একই সঙ্গে এসব গ্রেডে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হয়। প্রসঙ্গত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে (১৪তম থেকে ২০তম গ্রেড) কোটা পদ্ধতি বহাল রয়েছে।

সরকারের এ পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেন। রুলে পরিপত্রের পাশাপাশি এর আগে দেওয়া হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগের আদেশ প্রতিপালন না করা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ্য অধিকারের প্রতি অবজ্ঞার বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। চূড়ান্ত শুনানি শেষে রুল অ্যাবসলিউট (যথাযথ) ঘোষণা করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com