1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

চোখ উঠলে ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন কখন?

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৫ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৭৭ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : অন্য বছরের তুলনায় এবার দেশে ‘চোখ ওঠা’ রোগ বেড়েছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী বেড়ে গেছে। এমনও দেখা গেছে, কোনো কোনো পরিবারের সব সদস্যই আক্রান্ত হয়েছেন।

ভাইরাসজনিত চোখ ওঠার তেমন কোনো চিকিৎসা নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসা নেয়া হোক আর না হোক, এটি বেশ কয়েক দিন পর এমনিতেই সেরে যায়।

উপসর্গ দেখা দেওয়ার পরবর্তী এক-দুই সপ্তাহ রোগী অন্যকে এই রোগ ছড়াতে পারেন। ছোঁয়াচে এই সংক্রমণের পেছনে দায়ী ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও অ্যালার্জেন।

কনজেক্টিভাইটিসের ফলে চোখ লালচে হয়ে যায়। একই সঙ্গে চোখে কাঁটা কাঁটা বসে। এছাড়া চোখ দিয়ে পানি পড়া, সাদা সাদা ময়লা জমা, চোখ জ্বালাপোড়া, ব্যথা, আলোর দিকে তাকাতে না পারা, চোখ ফুলে যাওয়া ইত্যাদি যন্ত্রণাদায়ক লক্ষণ দেখা দেয়।

সাধারণত কনজেক্টিভাইটিস ৩ ধরনের হয় যেমন- ভাইরাল, ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যালার্জিক কনজেক্টিভাইটিস। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কোনটি কেন হয় ও এদের চিকিৎসা কী?

ভাইরাল কনজেক্টিভাইটিস

ভাইরাল কনজেক্টিভাইটিসের লক্ষণ অনেকটাই হালকা ধরনের হয়। সংক্রমণে ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যেই চিকিৎসা ছাড়াই সেরে যায় চোখের সমস্যা। যাই হোক কিছু ক্ষেত্রে ভাইরাল কনজেক্টিভাইটিস সারতে দুই থেকে তিন সপ্তাহ বা তার বেশি সময়ও লাগতে পারে। কনজেক্টিভাইটিসের আরো গুরুতর রূপের চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তার অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ লিখে দিতে পারেন।

ব্যাকটেরিয়াল কনজেক্টিভাইটিস

হালকা ব্যাকটেরিয়াল কনজেক্টিভাইটিস অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা ছাড়াই ও কোনো জটিলতা সৃষ্টি না করেই সেরে যায়। এটি প্রায়শই চিকিৎসা ছাড়াই দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চোখ পরিষ্কার করে দেয়। তবে সম্পূর্ণরূপে চলে যেতে দুই সপ্তাহ সময় লেগে যেতে পারে। ব্যাকটেরিয়াল কনজেক্টিভাইটিসের জন্য ডাক্তার আপনাকে অ্যান্টিবায়োটিক লিখে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে সাধারণত চোখের ড্রপ বা মলম ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

অ্যালার্জিক কনজেক্টিভাইটিস

অ্যালার্জেন (যেমন পরাগ বা পশুর খুশকি) দ্বারা সৃষ্ট কনজেক্টিভাইটিসের জন্য দায়ী প্রাকৃতিক দূষণ। এক্ষেত্রে অ্যালার্জির ওষুধ ও চোখের ড্রপ (টপিকাল অ্যান্টিহিস্টামিন ও ভাসোকনস্ট্রিক্টর), ব্যবহারের পরামর্শ দিতে পারে চিকিৎসক। অ্যালার্জির কারণে কনজেক্টিভাইটিস হলে আপনার ডাক্তার সাহায্য করতে পারেন।

যখন ডাক্তারের কাছে যাবেন

>>> চোখে তীব্র ব্যথা।

>>> চোখে ঝাপসা দেখা।

>>> চোখে তীব্র লালভাব।

>>> লক্ষণগুলো আরো খারাপ হওয়া (অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ২৪ ঘণ্টা পরেও উন্নতি না হলে)

>>> ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হলে।

>>> নবজাতকদের চোখেও একই লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার কারণেই পিঙ্ক আইজ বা কনজেক্টিভাইটিসের সংক্রমণ ঘটে। এক্ষেত্রে সংক্রমিত ব্যক্তিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে অন্যদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে রোগটি। তবে এর সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে এজন্য আক্রান্তদের উচিত লক্ষণ সেরে না যাওয়া পর্যন্ত ঘরেই থাকা। এমনকি আক্রান্তের উচিত পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা।

সূত্র: সিডিসি

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com