1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে চান্স পাওয়ায় মাহাদিয়াকে অভিনন্দন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধ: দাউদকান্দির সাবেক চেয়ারম্যান সুমনকে ১৫ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ মুন্সীগঞ্জে অটো রিক্সার ধাক্কায় প্রাণ গেছে শিশুর *বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে পর্দা নামলো প্যাডেল স্ল্যাম ২.০’র* হাদি গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আরও দুজন গ্রেপ্তার খাগড়াছড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা আজ প্রকাশ হচ্ছে মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার ফল সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বপ্নের মুহূর্তে নতুন করে হত্যাকাণ্ডের আশঙ্কা—মির্জা ফখরুল খুলনার ‎ফুলতলায় গাঁজা ও ইয়াবাসহ আটক ১ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন

কাল পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২০৩ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: আগামীকাল শুক্রবার পুরান ঢাকার আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। অর্থাৎ সেখানে শোভা পাবে নানা রং আর বাহারি ঘুড়িদের সাম্যবাদ। বলছি পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসবের কথা। একে ঘুড়ি উৎসব বা পৌষ সংক্রান্তিও বলা হয়। আগে এ উৎসবটি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকলেও বর্তমানে পুরান ঢাকায় সাড়ম্বরে পালিত হয় এ দিনটি। উৎসবে অংশ নেন সব ধর্মের সব বয়সী মানুষ। ঢাকার অন্যান্য এলাকার তরুণ-তরুণীরাও উৎসবে যোগ দিতে ছুটে যান পুরান ঢাকায়।

মূলত, পুরান ঢাকার গেণ্ডারিয়া, মুরগীটোলা, ধূপখোলা, দয়াগঞ্জ, যাত্রাবাড়ী, নারিন্দা, সূত্রাপুর, কাগজিটোলা, বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, কলতাবাজার, ধোলাই খাল, শাঁখারি বাজার, রায়সাহেব বাজার, নবাবপুর, বংশাল, নাজিরাবাজার, তাঁতী বাজার এবং লালবাগ এলাকার মানুষ এ উৎসবে দিনব্যাপী ঘুড়ি উড়ান। আয়োজন করেন নানা খাবারের। এছাড়া সন্ধ্যায় আতশবাজি ফোটানো এ উৎসবের অন্যতম অঙ্গ।

সাকরাইনের দিনে সকাল থেকেই ছাদে ছাদে শুরু হয়ে যায় ঘুড়ি ওড়ানোর উন্মাদনা। ছোট বড় সবার অংশগ্রহণে মুখরিত থাকে প্রতিটি ছাদ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে উৎসবের জৌলুস। আর আকাশে বাড়বে ঘুড়ির সংখ্যা। সকালের তুলনায় বিকালে এ উন্মাদনা পরিপূর্ণতা লাভ করে। ছাদের উপর চলবে গানবাজনা আর খাওয়া-দাওয়া। সে সঙ্গে আনন্দের উত্তাপকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দেয় ঘুড়ির কাটাকাটি খেলা।
এছাড়া ঘরে ঘরে তৈরি হবে মুড়ির মোয়া, বাকরখানি আর পিঠা বানানোর ধুম। বর্তমানে এ উৎসবে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। অর্থাৎ সন্ধ্যার পর থেকেই শুরু হয়ে যায় আতশবাজি ও ফানুস উড়ানো। সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব এলাকায় চলে আতশবাজির খেলা।

সাকরাইনে পুরান ঢাকায় শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইদের নাটাই, বাহারি ঘুড়ি উপহার দেওয়া এবং পিঠার ডালা পাঠানো একটি অবশ্য পালনীয় অঙ্গ। ডালা হিসেবে আসা ঘুড়ি, পিঠা আর অন্যান্য খাবার বিলি করা হয় আত্মীয়-স্বজন এবং পাড়ার লোকদের মধ্যে।

এ উৎসবকে মাথায় রেখে গত এক সপ্তাহ পুরান ঢাকার বায়ান্নো বাজার তেপ্পান্ন গলির অধিকাংশ গলিতে আর খোলা ছাদে হয়েছে সুতা মাঞ্জা দেওয়ার ধুম।

পুরান ঢাকার সাকরাইন উদযাপন কমিটির সভাপতি আরফিন সানজু বলেন, ‘গত তিন বছর ধরে আমরা এ কমিটির মাধ্যমে আরেকটু গোছানোভাবে ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব উদযাপন করার চেষ্টা করছি। মূলত সবাই যেন উৎসবমুখর পরিবেশে এ আয়োজনটি উপভোগ করতে পারে সেটাই থাকে আমাদের প্রচেষ্টা।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com