1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গুমের পর হত্যা করা হয় ইলিয়াস আলীকে: চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. শামছুল ইসলাম ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সে বাংলাদেশের ৫৫তম বিজয় দিবস উদযাপন কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি) আসন থেকে মনোনয়নপত্র উত্তোলন ঢাকা ৬২ নং ওয়ার্ডে চরম গ্যাস সংকট: সন্দেহজনক সংযোগ বিচ্ছিন্নের আশ্বাসেও মিলছে না সমাধান, আন্দোলনের হুঁশিয়ারি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: তারেক রহমান শ্রমশক্তি রপ্তানিতে দালাল চক্রই সবচেয়ে বড় বাধা : প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকায় দ্য ওয়েস্টিন হোটেলে ব্লু বার্ড ইভেন্টসের নতুন অধ্যায়ের শুভ উদ্বোধন ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, লন্ডনে এয়ারপোর্টে ভিড় না করার অনুরোধ পটুয়াখালীর জেলায় গলাচিপায় উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন

১০ টাকার গোলাপ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২৩৮ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: পহেলা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসকে কেন্দ্র করে সাভারে এক একটি গোলাপ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। বিক্রেতাদের দাবি, সরবরাহ ও ফলন কম হওয়ায় দাম এতো বেশি।

সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকা ফুলের দোকানে ঘুরে এমনটিই দেখা গেছে।

সাভারের বাড়ইপাড়া এলাকার মৌসুমি ফুল বিক্রেতা মাহবুব বলেন, আমি ঈদ, ভালোবাসা দিবসসহ বিশেষ দিনগুলোতে ফুল কিনে বিক্রি করি। আগে প্রতি পিস গোলাপ কিনতাম ৩ থেকে ৫ টাকার মধ্যে। এবার সেই গোলাপ প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকায় কিনে এনেছি। বিক্রি করছি ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। গোলাপের দাম বেশি হওয়ায় এবার তেমন ক্রেতাও নেই। দিন শেষে ফুল যদি থেকে যায় তাহলে লোকসানে বিক্রি করতে হবে।

সাভারের ফুল বিক্রেতা আলম বলেন, আমাদের সাভারেই প্রচুর গোলাপ চাষ হয়। কিন্তু এবার গোলাপের বাগানে ফুল নেই। রোগে পচন ধরে ফুল নষ্ট হয়েছে। ফুলের তেমন আমদানিও নেই। বাগানেই পাইকাররা ফুল কিনছেন ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। আমাদের গোলাপ কিনতে হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। বিক্রি তো ১০০ টাকার নিচে করলে লোকসান হবে। কারণ সব ফুল তো বিক্রি হবে না। অবিক্রিত ফুল নষ্ট হয়ে যাবে।

পাইকারি ফুল ক্রেতা আউয়াল বলেন, আমরা বাগানে বাগানে ঘুরে অল্প সংখ্যক ফুল পেয়েছি। প্রতিটি গোলাপ ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় কিনতে হয়েছে। আসলে ফুলের ফলন খুব একটা হয়নি। আমরা প্রতি বছর যে বাগান থেকে ১০-১২ হাজার ফুল কিনতাম এবার সেই বাগান থেকে মাত্র ২৫০ পিস কিনলাম।

ফুল ক্রেতা জোবায়ের আল হাসান বলেন, একটি গোলাপের দাম চাচ্ছে ১২০ টাকা। দামাদামি করে ১০০ টাকা করে দুটি গোলাপ কিনলাম। ১০ টাকার গোলাপ ১০০ টাকা শুনে, আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। ৫০-৬০ টাকার মধ্যে হলেও ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকত।

ফুল কিনতে আসা গার্মেন্টসকর্মী আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, স্ত্রীর জন্য গোলাপ কিনতে এসেছিলাম। ১০টি গোলাপের টাকা দিয়ে ১টি গোলাপ কিনলাম। এখন বাড়ি ফিরে যাওয়ারও রিকশা ভাড়া নেই। তাই হেঁটে হেঁটে ফিরছি।

এদিকে ফুলের দাম এতো বেশি হলে মানুষ প্লাস্টিক বা আর্টিফিশিয়াল ফুলের দিকে ঝুঁকবে বলে মনে করে সচেতন নাগরিকরা। তাই ফুলের বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছেন তারা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com