1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মানবতার সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত গড়ছে ‘বিশ্ব গণমানুষ সেবা ফাউন্ডেশন’ ফায়ার সার্ভিসের ভলান্টিয়ারদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান ও প্রশিক্ষণের মান বৃদ্ধির চিন্তাভাবনা করছে সরকার- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে কিছু দল: আমিনুল হক আমরা পুরান রাজনীতি পরিহার করে নতুন রাজনীতি করতে চাই, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু “খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের প্রতীক”— আবেগঘন স্ট্যাটাসে আসিফ আকবর দাউদকান্দিতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল এশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে তারেক রহমান—নেতাকর্মীদের দৃঢ় প্রত্যাশা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

সুরা ইখলাসের ফজিলত

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৩২২ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: সুরা ইখলাস চার আয়াতবিশিষ্ট ছোট একটি সুরা। কিন্তু গুরুত্ব ও শ্রেষ্ঠত্বের দিক দিয়ে অনেক তাৎপর্যপূর্ণ এবং সওয়াবের দিক দিয়েও অনেক নেকি ও ফজিলতপূর্ণ একটি সুরা। কারণ এতে আল্লাহ তায়ালার সত্তা ও গুণাবলির পরিচয় বর্ণিত হয়েছে এবং আল্লাহর একত্ববাদ ও শিরকমুক্ত তাওহিদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ইসলামের মৌলিক আকিদা-বিশ্বাস ও আল্লাহর প্রতি ঈমানের প্রধান ও প্রাথমিক বিষয়ের সমষ্টির কারণে কোনো কোনো মুফাসসির এই সুরার নাম রেখেছেন ‘সুরাতুত তাওহিদ’ নামে।

এখানে এই সুরা পাঠ করার কিছু ফজিলত ও নেকির কথা আলোচনা করা হলো—

১. এই সুরাকে বলা হয় কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে বলেন, …আল্লাহুল ওয়াহিদুছ ছামাদ অর্থাৎ সুরা ইখলাস হলো কোরআনের তিন ভাগের এক ভাগ-এক-তৃতীয়াংশ। (বুখারি, হাদিস : ৫০১৫)

২. এই সুরা পাঠকারীর প্রতি আল্লাহর ভালোবাসা ও জান্নাত অবধারিত করে। আয়েশা (রা.) বলেন, এক সাহাবিকে রাসুল (সা.) যুদ্ধে পাঠিয়েছিলেন। যুদ্ধ চলাকালে সেই সাহাবি নামাজের ইমামতি করতেন আর প্রত্যেক রাকাত শেষে সুরা ইখলাস পাঠ করতেন। সাহাবায়ে কেরাম কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, এতে আল্লাহর সত্তা ও গুণাগুলির কথা আছে, তাই আমি এই সুরাকে ভালোবাসি। তখন রাসুল (সা.) বলেন, তোমরা তাকে বলো, এই সুরাকে ভালোবাসার কারণে আল্লাহ তোমাকে ভালোবাসেন। (বুখারি : ৭৩৭৫)

৩. এই সুরা ১০ বার পাঠ করলে তার জন্য জান্নাতে প্রাসাদ তৈরি করা হবে।

নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি দশবার সুরা ইখলাস পাঠ করবে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে একটি প্রাসাদ তৈরি করবেন।’ (দারামি, হাদিস : ৩৪৭২, তাফসিরে ইবনে কাসির) ৪. সুরা ইখলাস তাওরাত, জাবুর, ইঞ্জিল ও কোরআনের শ্রেষ্ঠ তিনটি সুরার একটি। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৭৩৩৪, মুজামে তাবারানি, হাদিস : ৭৪২)

৫. সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার সুরা ইখলাস পড়লে সব বিপদ-আপদ দূর হয়ে যাবে। আবদুল্লাহ ইবনে খুবাইব (রা.) বলেন, এক বর্ষণমুখর খুব অন্ধকার কালো রাতে আমাদের নামাজ পড়ানোর জন্য আমরা রাসুল (সা.)-কে খুঁজছিলাম। অবশেষে তাঁকে পেয়ে গেলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা নামাজ পড়েছ? আমি কিছুই বললাম না। তিনি বলেন, বলো। আমি কিছুই বললাম না। পুনরায় বলেন, বলো। আমি কিছুই বললাম না। তৃতীয়বার বললেন, বলো! আমি বললাম, হে আল্লাহ! আমি কি বলব? তিনি বলেন, তিনবার কুল হু ওয়াল্লাহু (সুরা ইখলাস) সুরা ফালাক ও সুরা নাস পড়বে, এতে তুমি যাবতীয় অনিষ্ট হতে রক্ষা পাবে। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫০৮২)

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com