1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
লাগডিয়া বলরুমে নিউইয়র্ক নিউ হরাইজন লায়ন্স ক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির জাঁকজমকপূর্ণ ও বর্ণাঢ্য অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন দাউদকান্দির চন্দ্রশেখরদীতে ভূমিদস্যূর কবলে শাহজালাল : পৈত্রিক ভিটে রক্ষায় যুদ্ধ করছেন বৃদ্ধ কৃষক খালেদা জিয়ার দুই পুত্রবধূ—শর্মিলা রহমান ও ড. জোবাইদা রহমান—এখন তাঁর সবচেয়ে বড় শক্তি বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে তারেক রহমানের শ্রদ্ধা নিবেদন দাউদকান্দিতে মেঘনা–গোমতী সেতুর নিচে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার, নিরাপত্তা জোরদার ১৬ ডিসেম্বর: বিজয়ের ৫৪ বছরে নতুন রেকর্ডের দিন ভূরুঙ্গামারীতে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালিত হয়েছে। দাউদকান্দি হানাদারমুক্ত দিবস উদযাপন: উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা রোকেয়া পদক পেলেন চার বিশিষ্ট নারী তেঁতুলিয়ায় জেঁকে বসেছে শীত, টানা নিম্ন তাপমাত্রায় জনদুর্ভোগ চরমে

সড়কে মানুষ ও গাড়ির উপস্থিতি বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১
  • ২৭৮ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : লকডাউনের চতুর্থ দিনে ঢাকাসহ সারা দেশে বিধিনিষেধ ভেঙে বিভিন্ন ধরনের দোকানপাট খুলেছে। যানবাহন ও মানুষের চলাচলও আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতিতেও বাইরে চলাচলকারী মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানায় উদাসীনতা দেখা গেছে। মহাসড়ক ও শহর এলাকার প্রধান সড়কে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ছিল যথারীতি। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া লোকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ক্ষেত্র বিশেষে জরিমানা, মামলা ও গ্রেফতার করা হয়েছে। এরপরও মানুষ নানা অজুহাতে বাইরে বের হয়েছেন।

সোমবারও বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় এসেছেন মানুষ। ঈদে গ্রামে যাওয়া মানুষ যেমন ফিরছেন, তেমনি ঢাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাসহ নানা প্রয়োজনে আসছেন তারা।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তথ্যমতে, যৌক্তিক কারণ ছাড়া বাইরে বের হওয়ার কারণে ৫৬৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত ১৬৪ জনকে ১ লাখ ২৬ হাজার ২০০ টাকা জরিমানা করেছে। এছাড়া ৪৪৩টি গাড়িকে ১০ লাখ ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার সরেজমিন দেখা গেছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুর, মিরপুর, পুরান ঢাকা, উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা ও দনিয়ায় মুদি দোকান, মোবাইল বিল রিচার্জ, লন্ড্রি, ইলেক্ট্রনিক্সসহ বিভিন্ন পণ্যের বেশ কিছু দোকান খোলা। এসব দোকানের কোনোটির শাটার অর্ধেক খোলা, কোনোটির পুরো। দোকানে বেচাবিক্রিও চলছে। মাঝে মাঝে পুলিশ আসার খবর পেলে দোকানিরা ভেতর থেকে শাটার বন্ধ করে দেন। পুলিশ চলে গেলে আবার দোকান খোলেন। তবে জরুরি সেবার আওতায় বিভিন্ন দোকান স্বাভাবিক নিয়মে খোলা ছিল।

পুরান ঢাকায় অযথা ঘরের বাইরে বের হওয়া এবং মাস্ক ও হেলমেট না পরার অপরাধে ১৩ প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসের যাত্রী ও মোটরসাইকেল আরোহীকে ১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দোলাইরপাড় চত্বরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়রা সুলতানা এ জরিমানা করেন।

যাত্রাবাড়ী গোলচত্বর, শনির আখড়া, মাতুয়াইল ও সাইনবোর্ড এলাকার চেকপোস্টে যানবাহন আটকে চালক ও যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যৌক্তিক কারণ দেখাতে না পারায় অনেকের বিরুদ্ধে মামলা ও জরিমানা করা হয়েছে।

যাত্রাবাড়ীর সিটি পল্লীতে দোকানপাট ও ভিডিও গেমসের দোকান খোলা রাখতে দেখা যায়। কদমতলীর বিভিন্ন অলিগলিতে চলে মানুষের আড্ডা। গণপরিবহণ বন্ধ থাকায় সায়েদাবাদ আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল থেকে নগরপরিবহণ ও দূরপাল্লার কোনো বাস ছেড়ে যেতে দেখা যায়নি। তবে দূরের যাত্রীদের প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স ও মোটরসাইকেলে চলাচল করতে দেখা গেছে। এক্ষেত্রে যাত্রীদের গুনতে হয়েছে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া।

মিরপুরে বিভিন্ন মহল্লা ও আবাসিক এলাকাকেন্দ্রিক দোকানপাট, বিভিন্ন সমিতি ও ব্যক্তিগত অফিস সকাল থেকে রাত পর্যন্ত খোলা থাকে। রূপনগর ৫ নম্বর রোড থেকে ৩০ নম্বর রোড, দুয়ারীপাড়া, আরামবাগ, শাহআলী, মিরপুর ১১ নম্বর এভিনিউ ফাইভ, তারা মেডিকেল রোড, মিরপুর ১২ নম্বর মুসলিম বাজার, ১১ নম্বর বাজার রোড, লালামাটিয়া, পলাশনগর, সবুজ বাংলা, মানিকদি এলাকায় এমন চিত্র দেখা গেছে।

মিরপুর ১, ২, ১০, ১১, ১২, ১৩ এবং ১৪ নম্বর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মূল সড়কসহ অলিগলির সড়কে মানুষের চলাচল বেড়েছে। অ্যাপসভিত্তিক মোটরসাইকেল চালকরা কাছাকাছি এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যাত্রী পরিবহণ করছে। মিরপুর ৭ নম্বর, দুয়ারিপাড়া, ১১ নম্বর ভাসানী রোড, আধুনিক হাসপাতাল রোড ও পূরবী সড়কে সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অস্থায়ী কাঁচাবাজার ও ফলের দোকান বসে। এসব দোকানে লোকজনকে গাদাগাদি করে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে।

সোমবার বেলা ১১টায় গাবতলীতে দেখা যায়, চেকপোস্টে পুলিশের কঠোর নজরদারি। সঠিক কারণ ছাড়া কোনো গাড়ি ঢাকায় ঢুকতে ও বের হতে দেওয়া হচ্ছে না। সেখানে বিআরটিএ’র ভ্রাম্যমাণ আদালত ২-এর একটি টিমও ছিল। চেকপোস্ট অতিক্রম করার সময় বেশির ভাগ যাত্রী জানান, তারা ডাক্তার, রোগী, ব্যাংকার কিংবা খাদ্য পরিবহণের কাজে নিয়োজিত। জানতে চাইলে ট্রাফিক সার্জেন্ট ফাহাদ জানান, উপযুক্ত কারণ দেখাতে না পারলে চেকপোস্ট থেকে গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সকাল থেকে ৪টি মামলা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com