1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি ইন্তেকাল জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বাধা দিতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মেয়ে জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে ব্রিফ করেন ডা. জাহিদ *অ্যাসেম্বলি আয়োজনের মাধ্যমে মহান বিজয় দিবস উদযাপন আইএসডি শিক্ষার্থীদের* রাজবাড়ীর কালুখালি উপজেলায়, সেনা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন রাজধানীতে এনসিপি নেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, সাইবার বুলিংকে ‘খুন’ বললেন তারেক রেজা চরম ভোগান্তিতে যাত্রী, চালক ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা গুমের পর হত্যা করা হয় ইলিয়াস আলীকে: চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. শামছুল ইসলাম

সংকট উত্তরণে কার্যকর কর্মসূচি চায় তৃণমূল বিএনপি

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৩৬ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউঝবিডি ডেস্ক: সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ নানা দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলন করছে বিএনপি। একদফা দাবিতে ছয় মাসের বেশি সময় রাজপথে আছে দলটি। বিএনপির সঙ্গে আন্দোলনে শরিক হয়েছে সমমনা দলগুলো। হরতাল, অবরোধসহ অসহযোগ আন্দোলনের মতো কর্মসূচি পালন করলেও চূড়ান্ত সাফল্য পায়নি এখনো। উলটো নানা সংকটে দলটি। শীর্ষ নেতাদের অনেকেই কারাবন্দি।

২৮ অক্টোবরের পর সারা দেশের হাজার হাজার নেতাকর্মী জেলে। মামলায় জর্জরিত কয়েক লাখ নেতাকর্মী ঘরছাড়া। সাজাও হয়েছে অসংখ্য কেন্দ্রীয় নেতার। এরই মধ্যে বিরোধীদের দাবি উপেক্ষা করে নির্বাচন এবং নতুন সরকার গঠন করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর সরকারবিরোধী দলগুলো একরকম ‘ধীরে চলো নীতি’ অনুসরণ করছে। তবুও আত্মবিশ্বাসী দলটির নেতাকর্মীরা।

তারা বাস্তবসম্মত ও কার্যকরী কর্মসূচির মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সংকট উত্তরণ চান। এজন্য নেতাকর্মীদের কারামুক্তিতে জোর দেওয়ার পাশাপাশি কর্মসূচি বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় নেতাদের মাঠে চায় বিএনপির তৃণমূল। ৯টি জেলার অন্তত ১৩ জন শীর্ষ নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এসব তথ্য।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, দীর্ঘদিন আন্দোলন করে এলেও নির্দিষ্ট লক্ষ্য ও আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়নি বিএনপি। শাস্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক কর্মসূচি সফল হয়েছে। ৭ জানুয়ারি এর প্রমাণ মিলেছে। জনগণ বিএনপির ডাকা কর্মসূচিতে সাড়া দিয়ে ভোট বর্জন করেছে। আগামী দিনেও গণতান্ত্রিক কর্মসূচি আসবে। সেখানে জনগণকে সঙ্গে নিয়েই সরকারের পতন ঘটানো হবে। নেতাকর্মীরাও সক্রিয়ভাবে মাঠে আছেন।

বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো শিগগিরই নতুন কর্মসূচিতে যাবে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতাকার্মীরা সংগঠিত হয়ে সেই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবেন। গত বছরের ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনের মহাসমাবেশ পণ্ডের পর বিএনপির প্রায় ২৫ হাজার নেতাকর্মী কারাগারে। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামসহ ৩ জন স্থায়ী কমিটির পাশাপাশি কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই কারাবন্দি। তাদেরকে মুক্তকরণের পাশাপাশি গণতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন অব্যাহত রাখা হবে। একই সঙ্গে বহির্বিশ্বের কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রয়েছে। পরিবেশ ও পরিস্থিতির আলোকে যে কোনো সময় যে কোনো ধরনের কর্মসূচি আসবে।

জেলার নেতারা বলেন, ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশ পণ্ডের পর বিএনপি লাগাতার কর্মসূচি দিলেও কেন্দ্রীয় নেতারা মাঠে নামেননি। শীর্ষ কয়েকজন গ্রেফতার হলে কেন্দ্রীয় নেতারা আত্মগোপনে যান। এই সময়ে হরতাল-অবরোধ কর্মসূচিতে মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মী ছাড়া কেন্দ্রীয় নেতাদের দেখা যায়নি। ফলে মামলা-হামলায় জর্জরিত এবং নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। তারা গ্রেফতার আতঙ্কে বাড়িঘর ছেড়ে বনজঙ্গল, ফসলি জমি, খোলা মাঠে রাত্রিযাপন করেছেন। হরতাল-অবরোধে দিনে বিভিন্ন স্থানে মিছিলসহ পিকেটিং করেছেন।
অনেকেই এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। সরকারদলীয় নেতাকর্মী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আতঙ্কে এখনো তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বাড়ি যেতে সাহস পাচ্ছেন না। এজন্য গণতন্ত্রের মুক্তি ও সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত বিএনপিকে আন্দোলন অব্যাহত রাখতে হবে। এজন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতি বাড়াতে জোর দেওয়া জরুরি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com