উত্তরা তুরাগ থানার বাউনিয়া বাজার , মাতবর বাড়ির বিপরীতে কুব্বত আলী রোডের শেষ মাথায় , পশ্চিম পাড়া ইসলাম মঞ্জিল এর ভীতর এই ৫ জন নারী নর্তকীর সম্পূর্ণ রহস্য উদ্ঘাটন করা সম্পন্ন হয়েছে ।বঙ্গবন্ধু সহ তার পরিবারের ১৭ খুনিদের ও হত্যার সম্পূর্ণ রহস্য উদ্ঘাটের সময় আমি আমার এক্কমাত্র ভাই কে হারিয়েছি ( নির্মম ভাবে খুন হয়েছে ) সাথে আরও ২ ফুপাতো ভাই খুন হয়েছে ,এবং ভাইদের লাশের সুরাতাল রিপোর্ট ও ময়না তদন্ত পর্যন্ত করতে দেয়নায়। আমার মাথায় সফটওয়্যার পুশ ইন করা হয়েছে , আমার ঘরে মিথাইল গ্যাস দিচ্ছে বার বার মেরে ফেলার জন্য এবং আমাকে খুন করে লাশ ভোর রাতে ফেলে দিবে , আমার ইন্টারনেট সার্ভার মোবাইল ইমেইল ফেইস বুক সব কিছু হ্যাক করে ফাঁসানোর চেষ্টা চালাচ্ছে … এই সকল আঘাত নিয়ে আমি বঙ্গবন্ধুর হত্যার সকল কাহিনী তুলে আনতে সক্ষম হয়েছি । শুধু দোয়া করবেন আমার জন্য ।
মাস্টার মাইন্ড ট্রেনিং এর প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে যৌন আবেদন এর সর্বউচ্চ অভিনয় ও কলা কৌশল আর সাথে আছে বিদেশী স্প্রে , সেক্স ওষুধ , এইচ আই ভি রোগের জীবাণু , প্যাথেড্রিন , বিষাক্ত ইনজেকশন , মেধাবী তরুণদের ব্রেইনে সফটওয়্যার পুশ ইন কার্যক্রম , সাথে লাশ গুম করার ও মর্গে থাকে লাশ সরিয়ে নেওার ও ময়না তদন্ত ও সুরাতাল রিপোর্ট নিজেদের ইচ্ছা মতো সাজিয়ে উপস্থাপনা করা , আর খুন হওয়া ব্যাক্তি কে নেশাখোর , পাগল , ক্যান্সার এর রুগী বানাতে আগে থেকেই সকল সার্টিফিকেট রেডি করে রাখার কৌশল সুধু তারিখ আর নাম ঠিকানা পরিবর্তন করা হয় মৃত ব্যাক্তির বা খুন বা গুম হওয়ার ব্যাক্তির ।
নিরাপত্তা প্রহরী বন্দুক হাতে না নিতে পারে বা গুলি চালাতে না পারে । এখানে শেফালী বেগম খোন্দকার মুস্তাকের বুদ্ধি ও নিজের সিদ্ধান্ত কাজে লাগিয়েছে এবং ১৫ ই আগস্ট রাতে খোন্দকার মুস্তাক ধানমণ্ডি ৩২ এ উপুস্থিত ছিলেন । সাথে ছিলেন পাকিস্তানী কিছু মেহমান আর মন্ত্রীসভার প্রায় সকল মন্ত্রী ।
১৫ ই আগস্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের রাতে ওপেন লিডার ছিলেন খোন্দকার মুস্তাক আর হাসানাত আব্দুল্লাহ ছিলেন আরালের লিডার এবং শেফালী বেগম ছিলেন প্রধান চরিত্রে । হাসানাত আব্দুল্লাহ এর অনুমতি চাইছিলো বারবার মুস্তাক আর শেফালী বেগম যে ……… বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার কে দুনিয়া থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য । হাসানাত আব্দুল্লাহ বললেন —– দুনিয়া থেকে সরাইয়া লাভ নাই , বরং উল্টা লস । দুনিয়ার বুকে ও ইতিহাসে কলঙ্ক নিয়ে মরে জেতে হবে এবং সাধিনতার অর্থ ও অর্জন মিথ্যা প্রমাণিত হবে আর পাকিস্তানীরা আবার আসবে বাংলাদেশ দখল করতে । তার চেয়ে যার যার প্রাপ্য অংশ তা দলীলে লিখে নিলেই তো সমস্যা সমাধান । আর হাসিনার কাছে কৈফিয়ত দিতে পারবোনা । কি জবাব দেবো হাসিনার সকল প্রশ্নের উত্তরে ? আমার প্রথম ভালোবাসা বলে কথা । আর শোন মুস্তাক পরবর্তী নির্বাচনে হাসিনাকেই দাড় করাচ্ছি এটাই ফাইনাল , একেবারে চুপচাপ থাক । আর দলীল নিয়ে আয় আমি এই ফাকে মদ আর টাস খেলি আর একবার বিরক্ত করবিনা এই দেখ গুলি , আর মুস্তাক বলে গুলি তোর কাছে আছে আমাদের কাছে কি নাই এই দেখ গুলি আর শোন গুলির আওয়াজ ঠাস ঠাস ঠাস গুলির শব্দ করে হাসতে হাসতে ।
উদ্ধার করার জন্য ঘরে ঢুকেছিল । তখনো শেফালী বেগম ভিতরের রুমে বসে মদ খাচ্ছিলো আর কাজ সাকসেস কাজ সাকসেস বলে বলে নাচতেছিলো । ১৫ ই আগস্ট রাতে বঙ্গবন্ধুর বাসার সকল নিরাপত্তা প্রহরীর বন্দুকের গুলি খুলে রেখেছিলো খুব গোপনে সূক্ষ্ম ভাবে । জাতে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের কেউ জীবিত থাকতে না পারে । কারন লাল কুঠিরের সকল সম্পত্তি সরকারী সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু । ১৫ ই আগস্ট সকালে বঙ্গবন্ধু নিজে গিয়ে হাই কোর্টে লাল কুঠিরের বিরুদ্ধে ফাইনাল ভাবে দলিল জমা করার কথা ছিলো । এই জন্য খুনি তমা শিকদারের মা লাল কুঠিরের মেয়ে নর্তকী হয়ে স্ব পরিবারে সবাই কে হত্যা করার পরিকল্পনা করে এবং সার্থক ভাবেই সকল কাজ করে । হত্যা করার পরে কেউ বঙ্গবন্ধুর খুনিদের খুজে বের না করতে পারে সে জন্য পাকিস্তানী হাই কমিশনার ও ব্রিটিশ হাই কমিশর দের ব্যাবহারিত উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টর্চার শেলের সফটওয়্যার চুরি করে নিয়ে ব্রেইন ও হার্ট করাপটেড করার ও সকল সত্য সৃতি মুছিয়ে দেওয়ার জন্য কাজ করেছে । আর এখন পর্যন্ত তাই বঙ্গবন্ধুর সকল খুনিদের খুঁজে বের করতে কেউ পারেনায় । যদিও খুঁজে কেউ বেড় করে সাথে সাথে যত প্রকার মিথ্যা নাটক / শারিরিক অত্যাচার / শারীরিক সম্পর্ক / পাকিস্তানী টর্চার শেলের সফটওয়্যার দরকার সব কিছু করেছে লাল কুঠির অভিনেত্রী – নর্তকী দিয়ে হোক পেশাধারী পতিতা দিয়ে হোক পেশাধারী খুনি দিয়ে হোক মাদক সেবন করিয়ে হোক বিষাক্ত ইনজেকশন দিয়ে হোক সুন্দরী নারী দিয়ে হোক …… লাল কুঠিরের সম্পত্তি যেনো সরকারী দখলে না যায় ।
আর বর্তমানে বিষাক্ত ইনজেকশন মিথ্যা নাটক / শারিরিক অত্যাচার / শারীরিক সম্পর্ক / পাকিস্তানী টর্চার শেলের সফটওয়্যার দরকার সব কিছু করেছে লাল কুঠির অভিনেত্রী – নর্তকী দিয়ে হোক পেশাধারী পতিতা দিয়ে হোক পেশাধারী খুনি দিয়ে হোক মাদক সেবন করিয়ে হোক বিষাক্ত ইনজেকশন দিয়ে হোক সুন্দরী নারী দিয়ে হোক । বাংলাদেশ পুলিশের ৯ মাস আগের ict এর দেয়া টর্চার শেলের সফটওয়্যার তমা শিকদার চুরি করে ও ডি বি হেড কোয়ার্টার এর সাইবার ট্রাইব্যুনাল ( ৫ম তলা ) আমার ব্রেইনে আর হৃদপিণ্ডে চালিয়ে নির্যাতন চালাচ্ছে । আমি জেনো বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের ১৭ জনের হত্যার আসল রহস্য উদ্ঘাটন করতে না পারি এবং আসক খুনিদের খুজে বের না করতে পারি ।
স্বাধীনতার ৫০ বছর উপলক্ষে সাড়ে ১৬ কোটি বাঙালী , ৩৫ হাজার সাংবাদিক , আড়াই লক্ষ পুলিশ , আর্মি , র্যাব , ডি বি , এন এস আই , ইন্টেলিজেন্স ফোর্স , এস এস এফ , ডি জি এফ আই , বি জি বি , কোস্ট গার্ড , বিশেষ সিকিউরিটি সেল সহ সকল প্রশাসনিক ঊর্ধ্বতন মহলের একটাই দাবী জাতির পিতার সত্যিকারের হত্যাকারীদের মুখোশ উন্মোচন হোক এবং যতো দ্রুত সম্ভব । বাংলাদেশ সাইবার হামলার শিকার প্রথম সারিতে থেকে সাইবার অপরাধীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্ট ঘোষণা করলাম । বাংলাদেশের ছায়া অপরাধীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্ট ঘোষণা করলাম । আর জেনো কোনো বঙ্গবন্ধু না হারায় বাংলাদেশ । বাংলাদেশের বিজয় সুনিশ্চিত ।
০১৭৬০৩০১০০৬ । ০১৭১২৮২৪২০৭
বাউনিয়া সড়ক , বাউনিয়া টেম্পু স্ট্যান্ড , তুরাগ থানা , ঢাকা ১২৩০ বাংলাদেশ ।
ঘটকের চর , চাঁদপাশা , বিমান বন্দর থানা , বারিশাল ৮০৮৫ , বাংলাদেশ