1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
খেলাধুলাকে পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায় বিএনপি: আমিনুল হক গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় বসুন্ধরা গ্রুপের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ খাগড়াছড়ির পানছড়িতে অবৈধ সেগুন কাঠ জব্দ তারেক রহমান আসছেন মানে গণতন্ত্র ফেরত আসছে : মির্জা আব্বাস কবি নজরুলের পাশে শায়িত হলেন ওসমান হাদি জানাজায় আক্ষেপ করে যা বললেন হাদির ভাই হাদি তুমি আমাদের বুকের মধ্যে আছো : প্রধান উপদেষ্টা ঠাকুরগাঁও সুগার মিলের ৬৮তম আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন মুন্সিগঞ্জের একাধিক হত্যা মামলার আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী লালু তার তিন সহযোগী সহ গ্রেফতার মুন্সীগঞ্জে ডাকাতি করতে গিয়ে দেশি অস্ত্র নিয়ে শ্রমিক লীগ নেতা সহ ৩ জন গ্রেফতার

বগুড়ায় পোস্ট অফিসৈ খুনসহ ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার-০১

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৪ মে, ২০২৩
  • ১৯৬ বার দেখা হয়েছে
বগুড়া জেলা  প্রতিনিধি : বগুড়ার প্রধান ডাকঘরে অফিস সহায়ক প্রশান্ত হত্যাকাণ্ড এবং চাঞ্চল্যকর ডাকাতির ঘটনায় একমাত্র আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে নওগাঁর সাপাহারের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত আসামির নাম শফিকুল ইসলাম(৪০)। তিনি সাপাহারের পশ্চিম করমডাঙ্গা এলাকার মৃত আব্দুস সালামের ছেলে। এসময় তার কাছ থেকে ছয়টি মোবাইল এবং ডাকাতির সময় পরিহিত শার্ট, প্যান্ট, জুতা ও ব্রেসলেট উদ্ধার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ ৯টি মামলা রয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী।

এর আগে গত ২৪ এপ্রিল মধ্যরাতে নাইট গার্ডের দায়িত্ব পালনকালে খুন হন অফিস সহায়ক প্রশান্ত কুমার আচার্য্য। নিহত প্রশান্ত শাজাহানপুর উপজেলার বেজোড়া হিন্দুপাড়া এলাকার প্রাণকৃষ্ণ আচার্য্যের ছেলে।

পুলিশ সুপার বলেন,গত ১২ মার্চ মোটরসাইকেলযোগে নওগাঁ থেকে বগুড়ায় আসে শফিকুল ইসলাম। আসার পর তিনি তাড়স মোটরসাইকেল বগুড়া জেলা ডাকঘরে পার্কিং করতে যায়। লোকজন পোস্ট অফিস থেকে টাকা তুলে বের হচ্ছে এমন দৃশ্য দেখে তার মাথায় পোস্ট অফিসের ভল্ট ভেঙ্গে টাকা লুন্ঠন করার পরিকল্পনা করে। তিনি তখন পোস্ট অফিসের ভিতরে যায় এবং ভোল্ট রুম, সিসি ক্যামেরার অবস্থানসহ বিভিন্ন স্থান পর্যবেক্ষণ করেন। পরে ১৫ মার্চ আবারো বগুড়ায় এসে শফিকুল ইসলাম নিউমার্কেট থেকে হ্যান্ড গ্লাভস, ট্রাউজার, গেঞ্জি এবং থানার পিছন থেকে বাবু মেশিনারিজ থেকে গ্রিল/ভোল্ট কাটার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি এবং এসএস পাইপের একটি খণ্ড কেনেন। পরে টাকা কম পড়ে যাওয়ায় ওইদিন তিনমাথায় ইসলামি ব্যাংকের বুথ থেকে ১৫ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এবং ডাকাতির জন্য কেনা মালামাল নিয়ে তার গ্রামের বাড়িতে চলে যান।

জেলা প্রতিনিধি

বগুড়ার প্রধান ডাকঘরে অফিস সহায়ক প্রশান্ত হত্যাকাণ্ড এবং চাঞ্চল্যকর ডাকাতির ঘটনায় একমাত্র আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে নওগাঁর সাপাহারের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত আসামির নাম শফিকুল ইসলাম(৪০)। তিনি সাপাহারের পশ্চিম করমডাঙ্গা এলাকার মৃত আব্দুস সালামের ছেলে। এসময় তার কাছ থেকে ছয়টি মোবাইল এবং ডাকাতির সময় পরিহিত শার্ট, প্যান্ট, জুতা ও ব্রেসলেট উদ্ধার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ ৯টি মামলা রয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী।

এর আগে গত ২৪ এপ্রিল মধ্যরাতে নাইট গার্ডের দায়িত্ব পালনকালে খুন হন অফিস সহায়ক প্রশান্ত কুমার আচার্য্য। নিহত প্রশান্ত শাজাহানপুর উপজেলার বেজোড়া হিন্দুপাড়া এলাকার প্রাণকৃষ্ণ আচার্য্যের ছেলে।

পুলিশ সুপার বলেন,গত ১২ মার্চ মোটরসাইকেলযোগে নওগাঁ থেকে বগুড়ায় আসে শফিকুল ইসলাম। আসার পর তিনি তাড়স মোটরসাইকেল বগুড়া জেলা ডাকঘরে পার্কিং করতে যায়। লোকজন পোস্ট অফিস থেকে টাকা তুলে বের হচ্ছে এমন দৃশ্য দেখে তার মাথায় পোস্ট অফিসের ভল্ট ভেঙ্গে টাকা লুন্ঠন করার পরিকল্পনা করে। তিনি তখন পোস্ট অফিসের ভিতরে যায় এবং ভোল্ট রুম, সিসি ক্যামেরার অবস্থানসহ বিভিন্ন স্থান পর্যবেক্ষণ করেন। পরে ১৫ মার্চ আবারো বগুড়ায় এসে শফিকুল ইসলাম নিউমার্কেট থেকে হ্যান্ড গ্লাভস, ট্রাউজার, গেঞ্জি এবং থানার পিছন থেকে বাবু মেশিনারিজ থেকে গ্রিল/ভোল্ট কাটার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি এবং এসএস পাইপের একটি খণ্ড কেনেন। পরে টাকা কম পড়ে যাওয়ায় ওইদিন তিনমাথায় ইসলামি ব্যাংকের বুথ থেকে ১৫ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এবং ডাকাতির জন্য কেনা মালামাল নিয়ে তার গ্রামের বাড়িতে চলে যান।

পুলিশ সুপার আরও বলেন, নওগাঁ গিয়ে সদর উপজেলার নওগাঁ গিয়ে নওগাঁ সদরে অবস্থিত জলিল মার্কেটের মার্কেন্টাইল ব্যাংকে তার একাউন্টে দুই লাখ এবং ডাচ্ বাংলা ব্যাংকে তার একাউন্টে তিন লাখ ৭৬ হাজার টাকা জমা রেখে নওগাঁর ভাড়া বাসায় যায়। পরে সেখানকার গ্যারেজ থেকে তার মোটরসাইকেল নিয়ে গ্রামের বাড়ি সাপাহারে চলে যায়।

পুলিশ সুপার সুদীপ বলেন, গ্রেপ্তার আসামি একজন পেশাদার চোর, ডাকাত, ছিনতাইকারী। তিনি এর আগে ২০১৯ সালে ডিএমপি বনানী থানা এলাকায় জনতা ব্যাংকের ভল্ট কেটে টাকা লুন্ঠন করার সময় ধরা পড়েছিল। তাছাড়া তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন থানা এলাকায় দোকানঘরে চুরি, বিভিন্ন স্থানে ডাকাতি, ছিনতাইসহ পার্শ্ববর্তীদেশ ভারতেও ডাকাতি ও ছিনতাই কার্যক্রম চালিয়ে জেল খেটেছে বলে স্বীকার করেছে।

তিনি আর বলেন, গ্রেপ্তার আসামিকে আদালতে পাঠানো হবে। আর এর ঘটনায় আরও কেউ জড়িত আছে কিনা তা আরও তদন্ত করা হবে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন) স্নিগ্ধ আখতার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ট্রাফিক) হেলেনা আকতার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর সার্কেল) শরাফত ইসলাম, সদর থানার ওসি নূরে আলম সিদ্দিকী, ডিবির ওসি সাইহান ওলিউল্লাহ, শাজাহানপুর থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানীসহ অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com