বঙ্গ নিউজ বিডি প্রতিনিধি : ইউ বি অ্যাপ্লিকেশন, এছাড়া বিবাহিত ও বয়স্ক লোকজনকে কনভিন্স করা খুবই সহজ। এসব অ্যাপসে টাকার বিনিময়ে কথা ও অডিও, ও চ্যাট করা যায় এখানে ডিজিটাল কয়েন ও রেসেলার আছে এখানে বাংলাদেশে এজেন্সি ও আছে, এখানে জুয়েল অফিসিয়াল সুপার এডমিন আছে তারা একে অপরকে বড় বড় গভারমেন্টের পদের পরিচয় দিচ্ছে, সেনাবাহিনী এবং RAB. এবং কি তার ভাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চাকরি করে এমনও পরিচয় থাকেন, সুপার এডমিন জুয়েল , এখানে বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাচার হয় এবং কি মেয়েদের এনে খারাপ কাজ করানো হয়, হোয়াটসঅ্যাপে পার্সোনাল এর নাম্বার নিয়ে এবং কি খারাপ কাজ করানোর পরে হচ্ছে টার্গেট পূরণ করে দেয়। অধিকাংশ তরুণ ও শিক্ষার্থীদের কাছে টাকা থাকে না। কিন্তু বয়স্কদের আর্থিক কোনো সমস্যা থাকে না, সে তখন সঙ্গী খোঁজে। উদ্বেগের জায়গা হচ্ছে, যদি এটা আরও ছড়িয়ে পড়ে তখন আরও বেশি সামাজিক অবক্ষয় দেখা দেবে।’
‘এটা ছোঁয়াচে, এটা যদি বন্ধ করা না যায় তাহলে যুব ও বয়স্কদের নৈতিক অধঃপতন হবে, তারা আর মূল্যবোধের চর্চা করবেন না। এছাড়া এর ফলে পারিবারিক সন্দেহ তৈরি হবে। একটি জরিপে দেখা গেছে, ৫৭ শতাংশ শহুরে নারী তার স্বামীকে নানা কারণে সন্দেহ করেন। এতে বোঝা যায়, নিশ্চয়ই তাদের সঙ্গে এমন কিছু হয়েছে বলে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে যদি আমরা এখনই সচেতন না হই তাহলে সোশ্যাল ডিজাস্টার দেখা দেবে’- যোগ করেন তৌহিদুল হক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক রাশেদা রওনক খান জাগো নিউজকে বলেন, ‘এই লাইভের কারণে সামাজিক সংকট তৈরি হতে পারে। ব্ল্যাকমেইলিংয়ের ঘটনা ঘটতে পারে। কোনো ব্যক্তি যদি প্রাইভেট চ্যাটের জন্য কাউকে টাকা পাঠান, তিনি যদি ওই ব্যক্তির পরিবার কিংবা কর্মস্থলে এসব ফাঁস করে দেন তাহলে সামাজিকভাবে তিনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। তার চাকরি চলে যেতে পারে, স্ত্রীও চলে যেতে পারে। সরকারের আইসিটি বিভাগের এ বিষয়ে টি এ কয়জনকে আইনের আওতায় আনা উচিত।’
তাই সাত জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
সুপার এডমি জুয়েল বিরুদ্ধে ৭৯ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচারের ও মেয়েদের সাথে সেক্সুয়াল হারেসমেন্ট করার , আরো বলা হয়েছে এখানে কিছু এজেন্সির ওনার মেয়ে যুক্ত আছে, অভিযোগ করা হয়েছে।ইউবি বাংলার ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা চিনা নাগরিক 🇧🇩, অফিসিয়াল সুপার এডমিন জুয়েল ৭ জনের বিরুদ্ধে
সুপার এডমি জুয়েলের বিরুদ্ধে ৭৯ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচারের ও মেয়েদের সাথে সেক্সুয়াল হ্যারেজমেন্ট করার , আরো বলা হয়েছে এখানে কিছু এজেন্সির ওনার মেয়ে যুক্ত আছে, অভিযোগ করা হয়েছে।ইউবি বাংলার ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা চিনা নাগরিক শেলী ও, অফিসিয়াল সুপার এডমিন জুয়েল ৭ জনের বিরুদ্ধে ‘মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে’ মামলা করা হয়েছে।এবার অশ্লীতা ছড়ানোর অভিযোগ উঠল ইউভি বাংলার বিরুদ্ধে। এই অ্যাপের মাধ্যমে প্রায় ১০৮ কোটি টাকা আয় করেছে ইউবি কর্তৃপক্ষ বলে অভিযোগ। বাংলাদেশে এই টাকা তারা আয় করেছে বলে সি আইডি দাবি করেছে। সেই সঙ্গে প্রায় ৭৯ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে বলেও জেনেছে সিআইডি। টিকটক, লাইকির মতন সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল বাংলাদেশে। এবার অভিযোগ উঠল সোশ্যাল মিডিয়া ইউভি বাংলার বিরুদ্ধে।Google Job : গুগলে কোটি কোটি টাকার চাকরি, সাফল্যের রহস্য ফাঁস বাঙালি যুবকের সিআইডি দাবি করেছে, ‘ইউভি অ্যাপে’ অশ্লীলতা ছড়িয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের কাছ থেকে ১০৮ কোটি টাকা আয় করা হয়েছে বলে তাদের কাছে প্রমাণ আছে। এই অ্যাপ চালায় চীন সংস্থা। এ নিয়ে ইউভি বাংলার ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা চিনা নাগরিক শেলী সহ , ৭ জন নের বিরুদ্ধে ‘মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে’ মামলা করা হয়েছে। বাংলাদেশী অফিসিয়াল সুপার এডমিন বিরুদ্ধে ৮৯ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচারের অভিযোগ করা হয়েছে।
Id . নাম
2000 . LB Juwel
2003 . LB sanjida
2000 . LB Mahad islam
204111 .LB Nobab
104999 . Ariyan Agency
421142 . priti. মায়ার বাঁধন এজেন্সি
‘মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে’ মামলা করা হয়েছে।এবার অশ্লীতা ছড়ানোর অভিযোগ উঠল ইউভি বাংলার বিরুদ্ধে। এই অ্যাপের মাধ্যমে প্রায় ১০৮ কোটি টাকা আয় করেছে ইউবি কর্তৃপক্ষ বলে অভিযোগ। বাংলাদেশে এই টাকা তারা আয় করেছে বলে সিআইডি দাবি করেছে। সেই সঙ্গে প্রায় ৭৯ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে বলেও জেনেছে সিআইডি। টিকটক, লাইকির মতন সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল বাংলাদেশে। এবার অভিযোগ উঠল সোশ্যাল মিডিয়া ইউভি বাংলার বিরুদ্ধে।Google Job : গুগলে কোটি কোটি টাকার চাকরি, সাফল্যের রহস্য ফাঁস বাঙালি যুবকের সিআইডি দাবি করেছে, ‘ইউভি অ্যাপে’ অশ্লীলতা ছড়িয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের কাছ থেকে ১০৮ কোটি টাকা আয় করা হয়েছে বলে তাদের কাছে প্রমাণ আছে। এই অ্যাপ চালায় চীন সংস্থা। এ নিয়ে ইউভি বাংলার ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা চিনা নাগরিক শেলী সহ , ৭ জনের বিরুদ্ধে ‘মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে’ মামলা করা হয়েছে। বাংলাদেশী অফিসিয়াল সুপার এডমিন বিরুদ্ধে ৮৯ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচারের অভিযোগ করা হয়েছে।