1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকারী ফয়সালের অবস্থান নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই: অতিরিক্ত আইজিপি বজ্রপাতের ঝুঁকি কমাতে আগাম সতর্কতা ব্যবস্থায় কমিউনিটির সম্পৃক্ততা বাড়ানোর আহ্বান অতীতের মতো দেশকে ধ্বংসের কিনারা থেকে রক্ষা করবে বিএনপি: তারেক রহমান শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে লোগাংয়ে অসহায়দের মাঝে বিজিবির শীতবস্ত্র বিতরণ নির্বাচন ঘিরে এখন থেকে অভিযান চালাবে যৌথ বাহিনী *টানা ষষ্ঠবার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল বসুন্ধরা এলপি গ্যাস* *বিওয়াইডি বাংলাদেশের ‘ইউথ অ্যাপ্রেন্টিসশিপ প্রোগ্রাম ২০২৫’ এর প্রথম দফা সফলভাবে সম্পন্ন* বগুড়ার দুই আসনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ মবোক্রেসি রুখতে প্রশাসনকে আরও শক্ত হতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আজ জরুরি সংবাদ সম্মেলন

পাচার হবার ৩০ বছর পর দেশে ফিরলেন রেজিয়া

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৭০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: ভারতে পাচার হওয়ার ৩০ বছর পর বাড়ি ফিরেছেন মেহেরপুর সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের সুবিদপুর গ্রামের গৃহবধূ রেজিয়া খাতুন (৫৫)।

এত বছর পরিবার ও গ্রামবাসী জানতো রেজিয়া মারা গেছেন। কিন্তু তার স্বামী আজগর আলী তাকে ভারতে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। গত ১০ নভেম্বর মেহেরপুর সদর উপজেলার শোলমারি সীমান্ত দিয়ে তিনি দেশে ফিরেন।

রেজিয়া বেগম বলেন, স্বামী আজগর আলী ও তার বন্ধু জয়নাল আবেদীন ৩০ বছর আগে তাকে ভারতে নিয়ে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেন। ভারতের জম্মু-কাশ্মিরে বন্দি ছিলাম। সম্প্রতি আমি পড়ে গিয়ে আঘাত পেলে আমার পা ভেঙে যায়। তখন কাশ্মিরের ওই পাচারকারী গোপনে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আমাকে নদীয়া জেলার পন্ডিতপুর গ্রামে পাঠান। চিকিৎসা নিতে এসে মেহেরপুরের আমিরুলের সথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে নিজের বেঁচে থাকার কথা স্বজনদের জানাই। এরপর পরিবারের লোকজন বিভিন্ন মাধ্যমে গত তিন মাস ধরে ওই পাচারকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপর ৮ লাখ টাকার বিনিময়ে তারা আমাকে মুক্তি করে নিয়ে আসেন। আমাকে পাচারের সঙ্গে জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’

রেজিয়ার বড় ভাই আনারুল ইসলাম বলেন, ‘৩০ বছর আগে আজগর আলী আমার বোনকে ভারতে বিক্রি করে দিয়েছিল। এতদিন জানতাম মারা গেছে। তিন মাস আগে আমিরুলের মাধ্যমে জানতে পারি বোন বেঁচে আছে। তাকে বাড়িতে নিয়ে এসেছি। অসুস্থ থাকায় গত কয়েক দিন চিকিৎসা করিয়েছি। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর আদালতে মামলা করেছে রেজিয়া।’

রেজিয়ার মেয়ে সালেহা খাতুন বলেন, ‘দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই, যাতে কোনো সন্তান এভাবে মা হারা না হয়।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com