1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পটুয়াখালীর জেলায় গলাচিপায় উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন কালিহাতীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন ভয়-সন্ত্রাসে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা থামানো যাবে না: বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ড. মুহাম্মদ ইউনূস যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে দাউদকান্দিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন মহান বিজয় দিবসে দাউদকান্দিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালী অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবসে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন উপজেলা বিএনপির বেপারী মোহাম্মদ তিতুমির কৃষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় তরুণদের অংশগ্রহণের আহ্বান মহান বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

নারী ইউপি সদস্যকে ‘ধর্ষণ-হত্যার পর জানাজাও পড়েছিল’ খুনি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৬ মার্চ, ২০২২
  • ২৩৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : বগুড়ার ধুনট উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য রেশমা খাতুনকে হত্যার ঘটনায় আব্দুল লতিফ শেখ (৬০) নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১২। মুন্সীগঞ্জ থেকে বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

র‌্যাব জানায়, ওই নারী ইউপি সদস্যকে ধর্ষণের পর বিষয়টি জানাজানি হওয়া এবং জেল খাটার ভয়ে হত্যা করেন আব্দুল লতিফ। পরে তার জানাজা-দাফনেও ঘাতক উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ভিকটিমের পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন তিনি। আব্দুল লতিফ শেখ পেশায় আসবাবপত্র ব্যবসায়ী।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন শুক্রবার কাওরান বাজারে মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, গত বছর ২২ সেপ্টেম্বর বগুড়ায় একটি ইটভাটার পাশে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় ইউপি সদস্য রেশমা খাতুনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। এর আগে ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। এ ঘটনায় ভিকটিমের ভাই বাদী হয়ে গত ২৩ সেপ্টেম্বর বগুড়ার ধুনট থানায় একটি হত্যা মামলা করে। মামলায় ইউপি সদস্যের স্বামীসহ দুজনকে সন্দেহভাজন হিসাবে গ্রেফতার করা হয়। তবে লতিফ শেখ একাই ওই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

আল মঈন বলেন, হত্যাকাণ্ডের সাত মাস আগে ইউনিয়ন পরিষদে কম্বল বিতরণের একটি অনুষ্ঠানে ওই জনপ্রতিনিধির সঙ্গে লতিফ শেখের পরিচয় হয়। পরে তার সঙ্গে ইউনিয়ন পরিষদ ভবন এবং আশপাশের এলাকায় বিভিন্ন সময় দেখা করেন তিনি। গত ১৮ সেপ্টেম্বর লতিফ শেখ কৌশলে ওই জনপ্রতিনিধিকে একটি ইটভাটার পাশে নির্জন স্থানে নিয়ে যান। সেখানে তাকে চেতনানাশক প্রয়োগ করে ধর্ষণ করেন তিনি। এরপর ঘটনা জানাজানি হওয়ার ভয়ে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ওই নারীকে হত্যা করে লাশ সেখানেই ফেলে যান।

সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাবের মুখপাত্র আরও বলেন, নিজেকে সন্দেহের বাইরে রাখতে পরে লতিফ স্থানীয়দের সঙ্গে মিলে জনপ্রতিনিধিকে খোঁজাখুঁজি করার ভান করেন। লাশ উদ্ধারের পর তিনি জানাজা ও দাফনেও অংশ নেন। চার দিন পর তিনি এলাকা ছাড়েন। লতিফ প্রথমে শ্রমিক হিসেবে নোয়াখালীতে কিছু দিন কাজ করেন। পরে মুন্সীগঞ্জে আত্মগোপন করেন। সেখান থেকে তাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-১২ এর একটি দল। নিহত ইউপি সদস্যের ভাইয়ের সন্দেহ ছিল, তার স্বামীও এ হত্যায় জড়িত। তার করা মামলায় গ্রেফতার হয়ে ওই নারীর স্বামী এখন কারাগারে। তবে লতিফ শেখ র‌্যাবকে জানায়, ওই ঘটনায় আর কেউ তার সঙ্গে ছিল না।

লতিফ শেখ ২০০৯ সালের একটি ধর্ষণ মামলারও প্রধান আসামি। ওই মামলায় তিনি সাত মাস কারাগারে থেকে জামিনে বেরিয়ে আসেন। ১৩ বছরেও মামলার বিচার শেষ হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com