1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ-এই মূলমন্ত্রকে বাস্তবে রূপ দেন-ওসি ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী একদিকে মৃত্যুপথযাত্রী মা, অন্যদিকে খালেদা জিয়া—চরম মানবিক সংকটে ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ও সম্পাদক খুরশীদ পুনর্নির্বাচিত ডা. জোবাইদা রহমান: পরিচয়ের বাইরে এক অনন্য নারী চিকিৎসক খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৩৭২ শিশু হাফেজের কণ্ঠে ১০০ বার কোরআন খতম চট্টগ্রাম পুস্তক ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনে সহ-সভাপতি হলেন প্রদীপ কুমার দত্ত অভিজ্ঞ ব্যাংকার সৈয়দ মিজানুর রহমান মেঘনা ব্যাংকের এমডি নিযুক্ত সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি, ৭ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর শ্রমিক নেতা আলাউদ্দিন খান আর নেই বিএনপি মহাসচিব ও নজরুল ইসলাম খানের শোক! দেবিদ্বারে দি ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজে’র অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

তৈমূরের অভিযোগ প্রার্থীর প্রতিষ্ঠানের লোকজনকে ভোট কর্মকর্তা করা হচ্ছে

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৩০ বার দেখা হয়েছে

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী গাজী গোলাম দস্তগীর গাজীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে তার মালিকানাধীন যমুনা ব্যাংকের ২২ কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ করেছেন তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। বৃহস্পতিবার বিকালে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের রূপসী এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণাকালে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ অভিযোগ করেন।

অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, কোনো প্রার্থীর প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার বা পোলিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে যমুনা ব্যাংকের ২২ কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ তোলেন তিনি। তৈমূর আলম বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের অন্যতম মালিক গোলাম দস্তগীর গাজী। তার অধীনস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যদি প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার বা পোলিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পান তাহলে নির্বাচন প্রভাবিত হবে। তাদের অনুগত কাউকে ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব দিলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তিনি প্রার্থীর আত্মীয়-স্বজন অথবা কর্মচারীকে নির্বাচনী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ না দেওয়ার দাবি জানান। অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম বলেন, রূপগঞ্জের প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দস্তগীর গাজীর আত্মীয়-স্বজনের লোকজন আছেন। সেখানে গাজী সাহেবের স্ত্রী, ছেলে, গাজী সাহেবের বিয়াইন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি পদে আছেন। তাই প্রভাবমুক্ত নির্বাচনের স্বার্থে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে অনুরোধ জানাই- প্রার্থীর যে প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণে আছে সেই প্রতিষ্ঠানে তার আত্মীয়-স্বজন, স্ত্রী বা ছেলেকে যেন নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট কোনো কাজে নিয়োগ না দেওয়া হয়। নির্বাচনী প্রচারণায় বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর নিজস্ব বাহিনী দ্বারা বাধা ও নানা প্রতিবন্ধকতার কথা উল্লেখ করে তৈমূর আলম বলেন, দিন দিন সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ বিঘিœত হচ্ছে। কয়েকটি এলাকায় যেমন মৌকলি গ্রামসহ কয়েকটা গ্রামের মধ্যে আমার পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। এটা এমপির নিজস্ব বাহিনী করেছে। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার নির্বাচনে সেনাবাহিনীকে শুধু স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ব্যবহার না করে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে রাখলে চলবে না। তাদের কেন্দ্রে অবস্থান করতে হবে। সিল মারা বন্ধ করতে হবে। তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিতে হবে। সিল মারা যদি বন্ধ না হয়, সেনাবাহিনী যদি পজিটিভ কোনো অ্যাকশনে না যায় এতে ভোটারদের লাভ হবে না। বরং সেনাবাহিনী বিতর্কিত হবে। তৈমূর আলম খন্দকার গতকাল রূপগঞ্জে নির্বাচনী প্রচারণার সময় বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আমি দেখি না। সেনাবাহিনী নামানো হবে ভালো কথা। কিন্তু সেনাবাহিনীকে সাক্ষী গোপাল করা যাবে না। সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দিতে হবে। যেখানে সন্ত্রাস সেখানেই যেন তারা প্রতিরোধ করতে পারে। তিনি বলেন, রূপগঞ্জের কাঞ্চনে সরকারি দলের নিজেদের মধ্যে যে খুনোখুনি হয়েছে, যেভাবে দেশি-বিদেশি অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে আমরা এতে খুব সন্দিহান হয়ে পড়েছি। জনগণ যেন সেনাবাহিনীর কার্যক্রম দেখে মনে করে যে, সেনাবাহিনী এসেছে একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য। আমার পোস্টার ফেস্টুন যেখানে লাগাই সেখানেই রাতে গিয়ে ছিঁড়ে ফেলে। আমি এসপি সাহেবকে বলেছি। তিনি বলেছেন ব্যবস্থা নেবেন। দেখি কী ব্যবস্থা নেন। তিনি আরও বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সরকারি দলের মধ্যেই যদি খুনোখুনি হয় এবং প্রধানমন্ত্রী ব্যবস্থা না নেন তাহলে আমরা কীভাবে মনে করব তিনি প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারবেন। এতে বিরোধী দল যে বলছে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না- সেটাই প্রমাণিত হবে।
###

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com