1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পটুয়াখালীর জেলায় গলাচিপায় উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন কালিহাতীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন ভয়-সন্ত্রাসে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা থামানো যাবে না: বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ড. মুহাম্মদ ইউনূস যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে দাউদকান্দিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন মহান বিজয় দিবসে দাউদকান্দিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালী অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবসে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন উপজেলা বিএনপির বেপারী মোহাম্মদ তিতুমির কৃষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় তরুণদের অংশগ্রহণের আহ্বান মহান বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

তিনি ভাত খান না ৫৭ বছর!

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১ এপ্রিল, ২০২২
  • ২২৪ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক :মানুষের জীবন বড়ই অদ্ভুদ। কিছু কিছু ঘটনা সবাইকে অবাক করে দেয়। তেমনি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে জন্মের পর কোনোদিন ভাত খাননি এমন এক মানুষের খোঁজ পাওয়া গেছে। তিনি হলেন আনারুল ইসলাম, বয়স ৫৭ বছর ।

পেশায় তিনি স্থানীয় শ্যামপুর ইউ সি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক।তার বাড়ি উপজেলার শ্যামপর ইউপির শরৎনগর হাজিপাড়া গ্রামে।

জন্মের পর থেকে এই ৫৭ বছর তিনি কোনোদিন ভাত খাননি বলে জানা গেছে ।

জানা যায়, ১৯৬৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন আনারুল ইসলাম। পড়াশোনা শেষ করে প্রথমে একটি স্থানীয় মাদরাসার শিক্ষক হিসেবে চাকরি শুরু করেন। গত ছয় বছর ধরে শ্যামপুর ইউ সি উচ্চ বিদ্যলয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তবে জীবনের শেষ অধ্যায়ে এসেও কোনোদিন ভাত খাননি তিনি। কোনো অনুষ্ঠানে গেলেও তিনি আগে জানিয়ে দেন তিনি ভাত খাবেন না। তার জন্য রুটি তৈরি করে রাখতে হবে।

আনারুল ইসলাম বলেন, ‘জন্মের পর কোনোদিন ভাত খাইনি। ছোটবেলায় স্বজনরা ভাত সামনে দিলেও খেতে মন চাইনি। তারপর থেকে আর ভাত খাওয়া হয়নি। এখন আমার বয়স ৫৭ বছর। আমার তিনবেলার খাবারের পছন্দের তালিকায় রয়েছে রুটি, মাংস, আলু ভাজি, মিষ্টি ও পরোটা। এখনো আমার সামনে কেউ ভাত খেলে আমি সরে যাই।’

শ্যামপুর ইউ সি উচ্চ বিদ্যলয়ের ছাত্র মামুন বলেন, এই স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে পড়ালেখা শুরু করি। তখন থেকেই জানি আনারুল স্যার ভাত খান না। সারাবছর রুটি খেয়ে থাকেন তিনি। তাই স্যারকে সবাই ‘রুটি স্যার’ বলে চিনে।”

আনারুল ইসলামের বড় ভাই হাবিবুর রহমান বলেন, ছোটবেলা থেকেই আনারুল খাত খায় না। ছোটবেলায় তার সামনে ভাতের থালা দিলে রাগ করতো। একদিন মুখে ভাত দেওয়ার পরে সে অচেতন হয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর স্বাভাবিক হয়।

শ্যামপুর ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম বলেন, অনেক আগে থেকেই আনারুলকে চিনি। সে জন্মের পরে কোনোদিন ভাত খায়নি। সে রুটি বেশি পছন্দ করে। তিনবেলা রুটি খায়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. এস এম মাহমুদুর রশিদ বলেন, আমাদের দেশের মানুষ যদিও ভাত বেশি খায়, তবে একটা মানুষ ভাত না খেয়েও অন্য খাবার খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে। এটা কোনো সমস্যা নয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com