1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মুন্সিগঞ্জ হতে ১৪৫ ভরি স্বর্ণ লুটের ঘটনায় চার ডাকাত আটক দুমকি উপজেলায়, লেবুখালী মানবকল্যান যুব সংসদের শীতবস্ত্র বিতরণ। বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় পানছড়িতে কৃষক দলের দোয়া মাহফিল উখিয়া কলেজের ছাত্র /ছাত্রীদের পড়াশোনার মান কেমন চলমান তা জানতে কলেজ পরিদর্শন করেন আইরিন মাহামুদ তফসিল ঘোষণা: ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত অ্যাপভিত্তিক ‘ফরেক্স ট্রেডিং’: শাকিব উদ্দিনের ডিজিটাল ফাঁদে নিঃস্ব হাজারো মানুষ, পাচার হচ্ছে হাজার কোটি টাকা স্পিনিং শিল্প রক্ষায় জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান—সরকারের কাছে সাত দফা দাবি কুমিল্লায় নানা আয়োজনে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র প্রতিনিধি উপদেষ্টার পদত্যাগ

গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেবেন কবে জানেন না রাসেল: র‍্যাব

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২২৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় গ্রেফতার হওয়া ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল জানেন না, তিনি কবে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে পারবেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র‍্যাবকে এ কথা জানিয়েছেন বলে শুক্রবার গণমাধ্যমকে জানান বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এর আগে বুধবার রাতে রাজধানীর গুলশান থানায় প্রতারণা মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।

খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘রাসেল কনফিডেন্ট ছিলেন, তিনি আস্তে আস্তে বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানকে ইভ্যালিতে সম্পৃক্ত করতে পারবেন, যারা ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করবেন। তিনি আশা করেছিলেন, তার গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় তিনি কবে গ্রাহকদের টাকা দিতে পারবেন, তাদের পণ্য দিতে পারবেন কি না সে বিষয়ে তিনি নিজেই সন্দিহান বলে আমাদের জানিয়েছেন।’

খন্দকার আল মঈন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রাসেল জানিয়েছেন ইভ্যালির দেনা প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা। গ্রাহক সংখ্যা ৪৪ লাখ বলে দাবি তার।

কমান্ডার মঈন বলেন, ‘তার ব্যবসায়িক স্ট্র্যাটেজি ছিল সাত থেকে ৪৫ দিনের ভেতরে তিনি তাদের পণ্য ফেরত দেবেন, যেটা ৬ মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত ওনি কালক্ষেপণ করতেন। ৬-৭ মাস পর তিনি পুরাতন কাস্টমারদের কাউকে কিছু টাকা বা পণ্য আংশিকভাবে দিতেন। নতুনদের ওনি দিতেন না।এভাবে ওনি কন্টিনিউ লোকসানের মাধ্যমে ওনি দায় বাড়িয়েছেন। ওনার প্রতিষ্ঠান লায়াবিটিলিজ মূলধন প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিণত হয়েছে।’

র‍্যাব কর্মকর্তা মঈন বলেন, ‘রাসেলের উদ্দেশ্য ছিল, ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি করা। দক্ষিণ এশিয়ায় সিঙ্গেল কোম্পানি হিসেবে মানুষ শুধু ইভ্যালিকে চিনবে, এমনটাই চেয়েছেন রাসেল। তিনি বিভিন্ন সময়ে বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানকে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করেছেন। অনেক প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করার জন্য আগ্রহী হয়েছিল। কিন্তু তারা ভেতরে ঢুকে থেকে, দেনার পরিমাণ এত বেশি যে সেই অবস্থা থেকে উত্তরণ সত্যিই কঠিন।’

র‍্যাব জানায়, ইভ্যালি ছাড়াও রাসেলের আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ই-ফুড, ই-খাত ও ই-বাজার অন্যতম।

ইভ্যালির ব্যবসায়িক কাঠামোর বিষয়ে রাসেল জানান, রাজধানীর ধানমণ্ডিতে ইভ্যালির হেড অফিস এবং ধানমণ্ডির আরেকটি স্থানে এর কাস্টমার কেয়ার সেন্টার রয়েছে। একইভাবে আমিনবাজার ও সাভারে তাদের ওয়্যার হাউস চালু করা হয়। কোম্পানির শুরুর দিকে প্রায় দুই হাজার স্টাফ কর্মরত ছিলেন এবং অস্থায়ীভাবে ১৭০০ লোক কর্মরত ছিলেন। সেই সংখ্যা কমে বর্তমানে ১৩০০ স্টাফ ও ৫০০ অস্থায়ী কর্মচারীতে দাঁড়িয়েছে।

সব মিলিয়ে কর্মচারীদের প্রাথমিক বেতন ছিল ৫ কোটি টাকার কিছু বেশি, যা বর্তমানে দেড় কোটিতে এসে দাঁড়িয়েছে। গত জুন থেকে এ পর্যন্ত কর্মীদের অনেককেই বেতন দিতে সক্ষম হননি রাসেল।

রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন পদাধিকার বলে মাসে পাঁচ লাখ টাকা বেতন নিতেন। তিনি ও তার স্ত্রী ইভ্যালি থেকে কেনা একটি অডি গাড়ি, রেঞ্জ রোভার নিজেরা ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করতেন। তাদের কোম্পানিতে ২৫-৩০টি গাড়ি রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com