1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মেয়ে জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে ব্রিফ করেন ডা. জাহিদ *অ্যাসেম্বলি আয়োজনের মাধ্যমে মহান বিজয় দিবস উদযাপন আইএসডি শিক্ষার্থীদের* রাজবাড়ীর কালুখালি উপজেলায়, সেনা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন রাজধানীতে এনসিপি নেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, সাইবার বুলিংকে ‘খুন’ বললেন তারেক রেজা চরম ভোগান্তিতে যাত্রী, চালক ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা গুমের পর হত্যা করা হয় ইলিয়াস আলীকে: চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. শামছুল ইসলাম ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সে বাংলাদেশের ৫৫তম বিজয় দিবস উদযাপন কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি) আসন থেকে মনোনয়নপত্র উত্তোলন

‘আব্বা আমাগো গরু কিনবা কবে’?

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৯ জুলাই, ২০২২
  • ৫৩৪ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : ‘আব্বা আমাগো গরু কিনবা কবে! কতদিন গোশত খাই না। এবার পেট ভরে গোশত দিয়া ভাত খামু।’ বাবা মায়ের কাছে এমন বায়না ৫ বছর বয়সের রিতু মনির। চা বিক্রেতা মিনহাজ উদ্দিনের মেয়ে সে।

বাবা-মায়ের সঙ্গে ঠাঁই হয়েছে সাগরদীঘি আশ্রয়ণ প্রকল্পে।

মিনহাজ উদ্দিন দিনমজুরি করেন। পাশাপাশি ফুটপাতে চা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। পূর্বে তাদের থাকার ঘর ছিল না। এখন প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ঘরে মাথাগোঁজার ঠাঁই হয়েছে।

কেমন কাটবে কুরবানির ঈদ আনন্দ? এমন প্রশ্নে মিনহাজ উদ্দিনের স্ত্রী হাজেরা জানান, আগে আমাদের থাকার জায়গা ছিল না, প্রধানমন্ত্রী এখন ঘর করে দিয়েছেন। এতে আমরা খুশি।

আবেগাপ্লুত হয়ে তিনি বলেন, ‘আগে এলাকায় সমাজ থেইকা গোশত দিত। এইবার এইহানে (আশ্রয়ণের ঘরে) আইছি বইলা সমাজের লোক আমাগো বাদ দিছে। এইবার গোশত পামু না।’

আশ্রয়ণ প্রকল্পে এমন হাজারও রিতু মনি রয়েছে। তাদের মাঝে নেই কুরবানির আনন্দ। হতাশা আর দুশ্চিন্তায় তাদের দিন কাটছে। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় এবার মাংস পাচ্ছে না কোনো পরিবারই।

ঘাটাইল উপজেলার সাগরদীঘি জালালপুর এলাকার আশ্রয়ণে আকবর, সুজন, হেলেনা, মমতা ও কহিনূরসহ থাকেন ২২টি পরিবার। তাদের মাঝে কুরবানির ঈদকে ঘিরে কোনো আমেজ নেই। বরং একবুক কষ্ট নিয়েই দিনটি পার করবেন বলে জানান তারা।

বৃদ্ধ আকবর আলীর দাবি, কোনো বিত্তশালী যদি আশ্রয়ণে তাদের জন্য কুরবানির পশুর ব্যবস্থা করতেন। ছেলেমেয়ে নিয়ে শান্তিতে একবেলা দুমুঠো খেয়ে দোয়া করতেন। ঈদ তাদের শান্তির নিঃশ্বাস বয়ে আনত।

এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান হেকমত সিকদার বলেন, কুরবানির ঈদে যারা আশপাশের সমাজে আছেন তারা মাংস পাবেন। তাছাড়া আমি বাড়ির কাছের লোকজনকে ব্যক্তিগতভাবে দেব।

এ বিষয়ে ঘাটাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিয়া চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। সূ্ত্র : যুগান্তর

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com