বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : আজ বিশ্ব চিকিৎসক দিবস। চিকিৎসা সেবা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে ডাক্তার রোগীর সম্পর্ক হচ্ছে এ দিবসের অন্যতম প্রধান বিষয়। ১৯৩৩ সালের ৩০ মার্চ এই দিবসটি পরিচিতি পায়। এ সংক্রান্ত এক অনুষ্ঠানে প্রথম এ দিবসের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে ডাক্তার রোগীর সম্পর্কের ব্যাপারটি ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়।
দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে শোভাযাত্রা এবং আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
১৯৯০ সালে ৩০ অক্টোবর মার্কিন রাষ্ট্রপতি জর্জ বুশ (সিনিয়র) সেদেশে ৩০ মার্চকে জাতীয় ডাক্তার দিবস পালনের জন্য আইন পাস করেন।
যুক্তরাষ্ট্রে ১৮৪২ সালের ৩০ মার্চ শল্য চিকিৎসায় প্রথম ইথার অ্যানেস্থেসিয়া ব্যবহার করেছিলেন ডা. ক্রফোর্ড ডব্লিউ লং। ঘটনাটি স্মরণীয় করে রাখতে সেই দিনটিকেই তারা বেছে নিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল ডাক্তারি পেশাকে সম্মান জানানো।
সেবা দিয়ে রোগীদের সারিয়ে তোলা এসব মহৎ মানুষদের কার্ড, ছোটো উপহার কিংবা সংবর্ধনা ইত্যাদি দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
তবে উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও চিকিৎসক দিবস পালিত হয়ে আসছে।