1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলের নাম চূড়ান্তভাবে পরিবর্তন ✦ এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে পৌঁছেছেন ডা. জুবাইদা রহমান ✦ জুমার নামাজের পর খালেদা জিয়ার জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন আরও ৩৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় শুক্রবার দেশের সব মসজিদে দোয়ার আহ্বান সরকারের সাংবাদিক মো. শরিফুল ইসলাম পেলেন ‘স্বাধীন সংবাদ সম্মাননা পদক–২০২৫’ দাউদকান্দি উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব রোমান খন্দকারের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার ঠাকুরগাঁওয়ে বিএমডিএর ঠাকুরগাঁও ও রংপুর সার্কেলের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রায় ১৫ জনের সফরসঙ্গী তালিকা প্রকাশ স্থায়ী বিশেষজ্ঞ প্যানেল-এর সেমিনার অনুষ্ঠিত

আকাশসীমা বন্ধ, যেভাবে বিদেশ গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫
  • ১৩০ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গ নিউজ বিডি ডেস্ক: আকাশসীমা বন্ধ থাকার পরও রাজনৈতিক প্রতিনিধিদলের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে জেনেভা ভ্রমণ করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। এই সফরে তিনি তিন ইউরোপীয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র বিষয়ক উচ্চ প্রতিনিধির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

ইসরায়েলি আক্রমণ এবং ইরান-ইসরায়েল সংঘাত শুরুর পর এটিই প্রথমবারের মতো তার ইরানের বাইরে যাওয়ার ঘটনা। সংঘাত শুরুর পর আরাঘচি কীভাবে ইরান ত্যাগ করেছিলেন তা ঘোষণা করা হয়নি। তাই প্রশ্ন উঠেছে, ইরানের আকাশসীমা বন্ধ থাকার পরও দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী কীভাবে দেশের বাইরে এই মিশনে গেলেন?

সংবামাধ্যম বিবিসি বলছে, ইরানের আকাশসীমা বন্ধের সিদ্ধান্ত দেশটির সামরিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের একটি অভ্যন্তরীণ সিদ্ধান্ত। এটি বাস্তবায়নের জন্য দেশটির বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থাকে জানানো হয়।

বিমান চলাচলের জন্য আকাশসীমা বন্ধ থাকলেও প্রয়োজন ও ধরনের ভিত্তিতে ট্রানজিট, অবতরণ, ওভারফ্লাইট বা অন্য যেকোনো ধরনের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতি দিতে পারে দেশগুলো।

দেশের বাইরে মিশনে যেতে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সরকারি বিমান ব্যবহার করেন। যেগুলো ইরানের ইসলামী প্রজাতন্ত্রের মালিকানাধীন এবং বাণিজ্যিক বা যাত্রীবাহী বিমান হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী যখন কোনো মিশনে যান কিংবা বিদেশ ভ্রমণ করেন, তখন জরুরি ভিত্তিতে একটি নির্দিষ্ট বিমান করিডোর খোলা হয় যাতে মন্ত্রীর বিমানটি যাত্রা শুরু করতে পারে। বিদেশি নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।

যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে এটা সম্ভব যে, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি চলাচলের জন্য এমনভাবে পথ বেছে নিয়েছিল যা বিমানটিকে ইরানের আকাশে সবচেয়ে কম সময়ের জন্য রাখে এবং যত দ্রুত সম্ভব ‘বেশি ঝুঁকিপূর্ণ’ এলাকা থেকে দূরে সরিয়ে নেয়।

বিবিসির পরতিবেদনে বলা হেয়েছে, সীমান্ত ত্যাগ করার আগে এই বিমানটিকে যুদ্ধবিমান দিয়ে নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল এটা ভাবাও খুব একটা অবাস্তব নয়। যেমন গত বছর ইরান-ইসরায়েল সামরিক সংঘর্ষের পর, কাতারে সরকারি সফরের সময় ইরানের রাষ্ট্রপতি মাসুদ পেজেশকিয়ানকে বহনকারী বিমানটিকে যুদ্ধবিমান দিয়ে নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল।

যদি কোনো কারণে দেশের আকাশে বিমান উড্ডয়ন একেবারেই নিরাপদ মনে না হয়, তাহলে এটাও সম্ভব যে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্থলসীমান্ত দিয়ে প্রতিবেশী কোনো দেশে প্রবেশ করেছেন এবং সেখান থেকে বাণিজ্যিক যাত্রীবাহী বিমানে তার গন্তব্যের দিকে রওনা হয়েছেন।

সরকারের রাজনৈতিক কর্মকর্তাদের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হলেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের একজন যাকে যুদ্ধের সময়ও শারীরিক আক্রমণ কিংবা সামরিক হুমকি থেকে মুক্ত রাখা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com