1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাবেক সফল চেয়ারম্যান আহম্মদ হোসেন তালুকদার,গুরুতর অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন  হরিরামপুর কৃষকদলের সভাপতি মিজান সাঃ সম্পাদক মহিউদ্দিন মঞ্জু পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নে সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত খুলনার রূপসায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার -২ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যে সংষ্কার ভাবনা তার সাথে বিএনপির ৩১ দফার অনেক মিল রয়েছে-শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী রাজশাহীতে তীব্র গরমে পথচারীর পাশে মহানগর বিএনপি ছাগলনাইয়াতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে একজনকে ২ মাসের জেল ইউএনওর বিদ্বেষপূর্ণ রায়, সাংবাদিকরা কঠোর আন্দোলনে*_ হরেক রকমের মাছের সমারোহ এ কেশর হাট বাজার বীরগঞ্জ হাসপাতালে দুর্নীতির চিত্র ফাঁস,দুদকের আকস্মিক অভিযান

হাতে-নাতে ধরা পড়ল শিক্ষক-শিক্ষিকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১
  • ১৯৫ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : দশ বছর আগে আকাশ-বাতাস সাক্ষী রেখে বিয়ে করেছিলেন শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার ৪৪নং মাঝি বাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আজহারুল ইসলাম ও ৮০নং চরসেনসাস মাঝের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা খাদিজা বেগম।

সেই বিয়ের উপর ভিত্তি করেই দিনের পর দিন চলে আসছিল তাদের সম্পর্ক। সর্বশেষ ২২ জুলাই বৃহস্পতিবার রাতে অবৈধ সম্পর্ককালে আজহারুল ইসলামের বাড়িতে এই দুই শিক্ষককে হাতে নাতে আটক করে স্থানীয়রা। পরে বিয়ের আশ্বাসে ওই রাতে পরিস্থিতি শান্ত হয়। পরবর্তীতে বিয়ে নিয়ে গড়িমসি শুরু হলে শনিবার সখিপুর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে ওই শিক্ষিকা।

শিক্ষিকা খাদিজা বেগম বলেন, দশ বছর ধরে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তাকে ধর্ষণ করে আসছিল আজহারুল ইসলাম। আজহারুল ইসলামের কারণে তার আগের স্বামী তাকে তালাক দিয়েছে। ধর্মের দোহাই দিয়ে বিয়েও করেছিলেন দুইজন। দিনের পর দিন ধর্ষণ করে আসলেও বিয়ে করেনি আজহারুল।

তিনি বলেন, সর্বশেষ বৃহস্পতিবার রাতে বিয়ে করবে বলে আমাকে বাড়িতে ডেকে নেয় আজহারুল। ওই সময় বাড়িতে কেউ নেই এবং বিয়ের জন্য কাজী ডেকে এনেছেন এমনটা বলেছিলেন তিনি। কিন্তু সেখানে দেখি কেউ নেই। এ সময় আজহারুল ইসলাম আমাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরে এলাকার লোকজন এসে আমাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যায়। নিরুপায় হয়ে আমি থানায় মামলা করেছি।

স্থানীয়রা জানায়, এর আগে ২০১৫ সালে অন্য এক শিক্ষিকার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক গড়েছিল আজহারুল ইসলাম। ওই সময় দুই লাখ টাকা দিয়ে বিষয়টি মীমাংসা করেছিল স্থানীয় মুরুব্বিরা।

এ বিষয়ে আজহারুল ইসলাম মোবাইলে বলেন, বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা চলছে। আপনাকে পরে বিস্তারিত বলব।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুলতানা রাজিয়া বলেন, এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটির করা হয়েছে। অভিযোগের সত্যতা পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ বিষয়ে সখিপুর থানার ওসি আসাদুজ্জামান হাওলাদার বলেন, শিক্ষিকা খাদিজা বেগম বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। তদন্ত চলমান রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com