1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বীরগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে টাস্কফোর্স কমিটির প্রশিক্ষণ ও ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত ৬ দফা দাবীতে কাপ্তাই স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি ইরানজুড়ে পালিত হচ্ছে বিজয় উৎসব আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে : আমিনুল হক ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত নেত্রকোনার পূর্বধলায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ঢাকার কদমতলী থানার সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ রাকিবকে গ্রেফতার” জোর দাবি” ফতেহাবাদ নায়েব আলী কলেজের ২০২৫ ব্যাচের “এইচ এস সি” পরিক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত অবিশ্বাস্য মূল্যে অনবদ্য ডিভাইস গত সতের বছরে শিক্ষা ব্যবস্থাকে নিঃস্ব করা হয়েছে- নোয়াখালীতে শিক্ষা উপদেষ্টা

সাড়ে ১৩ কেজির ভোল মাছ লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২০৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: বাগেরহাটে ১৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের জাভা ভোল মাছ বিক্রি হয়েছে এক লাখ ৮ হাজার টাকায়। রোববার সকালে বাগেরহাটের সামুদ্রিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র কেবি বাজারে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা মণ দরে মাছটি বিক্রি হয়।

এর আগে বরগুনা জেলার মৎস্য ব্যবসায়ী মাসুম কোম্পানির একটি ট্রলার বাজারে মাছটি নিয়ে আসে। কেবি বাজারের আড়তদার অনুপমের ঘরে মাছটি ডাক দেওয়া হয়। উন্মুক্ত ডাকে স্থানীয় ক্রেতা আল আমিন হাজী মাছটি ক্রয় করেন।

আড়তদার অনুপম বলেন, মাসুম কোম্পানির জেলেরা মাছটি আড়তে নিয়ে আসেন। ১৩ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের মাছটি এক লাখ টাকায় বিক্রি করা হয়।

মাছটির ক্রেতা আল আমিন হাজী বলেন, এই মাছটি চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ীর কাছে পাঠাব। এই মাছগুলো অনেক দামে বিক্রি হয়। এটি যদি ৩০ কেজি ওজন হতো, তাহলে অন্তত ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হতো। যতদূর শুনেছি এই মাছের পেটের মধ্যে যে পুটকা (প্যাটা/বালিশ) থাকে তা খুব দামি। এটি দিয়ে ওষুধ বানানো হয়।

আল আমিন হাজী আরও বলেন, যতদূর জেনেছি এই মাছটি খোলা বাজারে টুকরো করে ৭ থেকে ৯শ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। তবে এর আলিশ প্রসেসিং করে অনেক বেশি দামে বিক্রি হয়।

জাবা ভোল বা সোনা ভোলের বিজ্ঞানসম্মত নাম ‘প্রোটোনিবিয়া ডায়াকানথুস’। ইন্দোনেশিয়া, তাইল্যান্ড, হংকং, সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়া- এসব দেশে এই মাছের চাহিদা খুব বেশি।

এ মাছের ঔষধি গুণ থাকাতেই এর মূল্য এত বেশি। মাছ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ওষুধ উৎপাদন সংস্থাগুলো এই মাছ কিনে নেয়। তারপর এর দেহের প্রায় প্রতিটি অংশ দিয়েই তৈরি হয় ওষুধ। এ মাছের বায়ু পটকা দিয়ে কিডনির নানা রোগ নিরাময়ের ওষুধ তৈরি হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com