1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সাংবাদিক অধিকার বাস্তবায়ণ সংস্থার মিলন মেলার জমকালো অনুষ্ঠান ঠাকুরগাঁও সুগার মিলের ৬৭ তম আখ মাড়াই মৌসুম শুরু উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ অন্তর্বর্তী সরকার: প্রধান উপদেষ্টা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়তে পারলেই আত্মত্যাগ সার্থক: রাষ্ট্রপতি কবি হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র’ মারা গেছেন কবি হেলাল হাফিজ ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে বিয়ের ৬ বছর পর একসাথে ৪ সন্তানের মা হয়েছেন অনন্যা তুরস্কের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললো বিএনপি তিতাস অধিভুক্ত এলাকায় গ্যাসের চাপ কম থাকবে কয়েক দিন

দিল্লির শ্মশানে এবার ফুরিয়েছে কাঠ, লাশের সারি নিয়ে চরম উদ্বেগ

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ২২৩ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক: বেশ কিছু দিন আগেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে ভারতে করোনা পরিস্থিতি। দেশটিতে দৈনিক মৃত্যু প্রায় হাজারে পৌঁছেছে। প্রতিদিন সংক্রমিত হচ্ছে লাখ লাখ মানুষ। এমন অবস্থায় গোটা দেশই দেখছে মৃত্যুর মিছিল।

তবে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে। শ্মশানগুলোতে মৃতদেহ পোড়ানোর আর জায়গা হচ্ছে না। এখন অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ব্যবহার করা হচ্ছে পার্কিং লটগুলো। এমনকি জায়গা নেই কবরস্থানেও।

এমন পরিস্থিতিতে মৃতদেহ দাহ করার কাঠ ফুরিয়ে গিয়েছে বহু শ্মশানে। কাঠের অভাবে কেয়ারটেকারকে বন্ধ করে দিতে হয়েছে শ্মশানের দরজা। এমন করুণ পরিস্থিতিও দেখছে দিল্লি।
দিল্লিতে প্রায় প্রতিদিনই করোনায় মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়ে যাচ্ছে সাড়ে তিন শর গণ্ডি।

সোমবার এখন পর্যন্ত রাজধানীতে মৃতের সংখ্যা ৩৫০। রবিবার ৩৫৭ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন ভাইরাসের প্রকোপে। আর তার আগের দিন মৃত্যুর সংখ্যাটা ছিল ৩৪৮। গত সপ্তাহে দিল্লিতে মৃত্যুর গড় হার ছিল ৩০৪। এভাবে দিনের পর দিন এত মানুষের মৃতদেহ সৎকার করতে কার্যত হিমশিম খাচ্ছে শ্মশান আর কবরস্থানের কর্মচারীরা।

জানা গেছে, দিল্লির সরাই কালে খান শ্মশানে দৈনিক ২২ জনের দেহ সৎকারের ব্যবস্থা আছে। আর আপাতত রোজই সেখানে ৬০ থেকে ৭০টি মৃতদেহ আসছে। বিপাকে পড়ে শ্মশানের আশপাশে আরও ১০০টি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। “প্ল্যাটফর্মগুলো বানাতেও অনেক চাপ লাগছে”, বলেছেন শ্মশানের এক কর্মচারী।

মঙ্গলবারের মধ্যে খুব বেশি হলে ২০টি নতুন প্ল্যাটফর্ম তৈরি হবে। বাকি ৮০টি বানাতে আরো কিছুদিন সময় লাগবে। শ্মশানের কর্মীদের ওপর সম্প্রতি কাজের চাপ এতটাই বেড়ে গেছে যে কোনও কোনও ক্ষেত্রে মৃতের পরিবারের লোকজনকেও কাজে হাত লাগাতে হচ্ছে।

প্রায় একই ছবি দিল্লির বাকি ২৫টি শ্মশান আর কবরখানায়। স্তূপ করে রাখা হচ্ছে মৃতদেহ। সামাল দিতেই পারছেন না কর্মীরা। করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। শুধু দিল্লিই নয়, মৃতদেহ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে দেশটির অন্যান্য রাজ্যগুলোও। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com