1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. nemadmin@bongonewsbd24.com : :
  3. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  4. info@wp-security.org : Security_64733 :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শেখদীতে তীব্র গ্যাস সংকটে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী, রায়েরবাগ গ্যাস অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা সরকার কৃষক ও ভোক্তা উভয়ের স্বার্থ সংরক্ষণের চেষ্টা করছে- স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত: ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার আহ্বান খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় ভান্ডারিয়ায় সনাতনী সম্প্রদায়ের প্রার্থনা ও ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনির্মাণ সভা অনুষ্ঠিত এই সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ তারেক রহমানের সতর্কবার্তা: “সামনের সময় কঠিন, ষড়যন্ত্র রুখতে গণতন্ত্রই পথ” খালেদা জিয়াকে দেখতে আবারও এভারকেয়ার হাসপাতালে ডা. জুবাইদা রহমান ঠাকুরগাঁওয়ে নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা রূপগঞ্জের জঙ্গলবাড়ি রিসোর্টে হামলা-ভাঙচুর: চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মামলা ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের সাফল্য

তিমির পেট থেকে জীবিত বেরিয়ে এলেন তিনি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১২ জুন, ২০২১
  • ৩৫৯ বার দেখা হয়েছে

বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : বিশাল আকৃতির হ্যাম্পব্যাক তিমি গিলে ফেলেছিল যুক্তরাষ্ট্রের একজন লবস্টার শিকারিকে। মাইকেল প্যাকার্ড বলছেন, সেই সময় তিনি সাগরের নিচে লবস্টার বা বড় আকারের চিংড়ি মাছের খোঁজ করছিলেন। তখন বিশাল ওই তিমিটি তাকে গিলে ফেলে। এরপর প্রায় ৩০-৪০ সেকেন্ড তিনি তিমির পেটের মধ্যে থাকেন।

কিছুক্ষণের মধ্যে তিমিটি প্যাকার্ডকে মুখ থেকে থুতুর সঙ্গে বের করে দেয়। এতে তার গোড়ালি একটু মচকে যাওয়া ছাড়া তার আর কোনো ক্ষতি হয়নি।

৪০ বছর ধরে ডুবুরির পেশায় প্যাকার্ড। যদিও এই পেশা ছাড়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে অনুরোধ করে আসছেন তার স্ত্রী।

ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ ফান্ডের তথ্য অনুযায়ী, হ্যাম্পব্যাক তিমি ৫০ ফিট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং একেকটির ওজন হতে পারে প্রায় ৩৬ টন। এখন বিশ্বে এরকম তিমির সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার।

৫৬ বছরের মাইকেল প্যাকার্ড কেপ কড টাইমসকে বলেন, তিনি এবং তার সহযোগী মিলে তাদের নৌকা জা’ন জে নিয়ে শুক্রবার সকালে হেরিং কোভে যান। সেখানে পরিবেশ ছিল চমৎকার এবং পানিতে দৃষ্টিসীমা ছিল প্রায় ২০ ফিট।

ডব্লিউবিজেড-টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্যাকার্ড বলেন, ‘স্কুবা গিয়ার নিয়ে নৌকা থেকে পানিতে নেমে ডুব দেওয়ার পরেই, আমি বিশাল একটা ধাক্কা অনুভব করলাম এবং সবকিছু অন্ধকার হয়ে গেল।’

তিনি ধারণা করেছিলেন, তিনি হয়তো বিশাল আকৃতির সাদা তিমির হামলার শিকার হয়েছেন, যেগুলো ওই এলাকায় সাঁতরে বেড়ায়।

প্যাকার্ড বলেন, ‘আর তখন আমি আশেপাশে অনুভব করছিলাম আর বুঝতে পারলাম যে, সেখানে কোন দাঁত নেই। আর তখন আমি বুঝলাম, হায় ঈশ্বর, আমি একটা তিমির মুখের ভিতরে চলে গেছি আর সে আমাকে গিলে ফেলার চেষ্টা করছে। এটাই শেষ, আমি মরে যাচ্ছি।’

প্যাকার্ড আরও বলেন, ‘এরপর হঠাৎ করে সে পানির ওপরে ভেসে উঠে প্রবলভাবে মাথা নাড়তে লাগলো। আমাকে যেন বাতাসে ছুড়ে ফেলা হলো আর আমি আবার পানিতে পড়ে গেলাম। আমি মুক্ত হয়ে পানিতে ভেসে রইলাম। আমি সত্যি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না… আমি যেন সেই গল্প বলার জন্যই এখানে রয়েছি।’

তার সহযোগী, যিনি তখন পাগলের মতো পানিতে প্যাকার্ডের অক্সিজেনের বুদবুদ খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন, তিনি দ্রুত তাকে ধরে নৌকায় তুলে নেন।

প্রোভিন্সটাউনের দমকল বিভাগ সিবিএস টেলিভিশনকে নিশ্চিত করেছে যে, প্রোভিন্সটাউন সৈকতে একজন আহত লবস্টারম্যানকে সহায়তা করার জন্য স্থানীয় সময় সকাল সোয়া ৮টার সময় তারা একটি টেলিফোন পেয়ে ছুটে যায়। কেপ কড হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তার এই অবিশ্বাস্য ঘটনার বিস্তারিত জানতে সাংবাদিকরা প্যাকার্ডের কাছে ছুটে যান।

হ্যাম্পব্যাক তিমি সাধারণত মুখ যতটা সম্ভব হা করে মাছ, ক্রিল বা অন্য খাবার খেয়ে থাকে। তবে সমুদ্র বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্যাকার্ডের ক্ষেত্রে যা হয়েছে, তা সম্ভবত একটি দুর্ঘটনা।

স্থানীয় সংবাদপত্র দি কেপ কড টাইমসকে একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, তিমি কখনো কোনো মানুষকে গিলে খেয়েছে বলে তিনি শোনেননি। সূত্র : বিবিসি বাংলা

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ

© ২০২৩ bongonewsbd24.com